• facebook
  • twitter
Saturday, 23 November, 2024

২৫ বছর বয়সেই দেশের চার কনিষ্ঠতম সাংসদ

দিল্লি, ৫ জুন:  সদ্য সমাপ্ত হল ১৮তম লোকসভা নির্বাচন। গতকাল মঙ্গলবার গণনাপর্ব শেষ হয়েছে। ভোটের জোয়ারে জয়ী হয়েছেন অনেক বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ থেকে সাধারণ নিচু স্তরের নেতা, কর্মীরাও। রয়েছেন নতুন রাজনীতিবিদও। অনেকে বংশগত কারণে প্রথমবার ভোটে দাঁড়িয়েও জয়ী হয়েছেন। তাঁরা বয়সেও অনেক নবীন। রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা তাঁদের যাই থাক বয়সে খুবই ছোট। এরকমই মাত্র ২৫ বছর বয়সে

দিল্লি, ৫ জুন:  সদ্য সমাপ্ত হল ১৮তম লোকসভা নির্বাচন। গতকাল মঙ্গলবার গণনাপর্ব শেষ হয়েছে। ভোটের জোয়ারে জয়ী হয়েছেন অনেক বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ থেকে সাধারণ নিচু স্তরের নেতা, কর্মীরাও। রয়েছেন নতুন রাজনীতিবিদও। অনেকে বংশগত কারণে প্রথমবার ভোটে দাঁড়িয়েও জয়ী হয়েছেন। তাঁরা বয়সেও অনেক নবীন। রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা তাঁদের যাই থাক বয়সে খুবই ছোট। এরকমই মাত্র ২৫ বছর বয়সে জয়ী হওয়া চার সাংসদের নাম পাওয়া গেল ১৮তম লোকসভা নির্বাচনে জয়ীদের বয়স বিশ্লেষণ করে। এরকম চার সাংসদ হলেন, পুষ্পেন্দ্র সরোজ, প্রিয়া সরোজ, শম্ভাবি চৌধুরী ও সঞ্জনা যাটভ।

সমাজবাদী পার্টির টিকিটে ভোটে দাঁড়িয়ে জয়ী হয়েছেন আরও দুই কনিষ্ঠ সাংসদ পুষ্পেন্দ্র ও প্রিয়া সরোজ। পুষ্পেন্দ্র সরোজ সপার টিকিটে জয়ী হয়েছেন উত্তর প্ৰদেশের কৌশম্বী লোকসভা কেন্দ্রে। তিনি উত্তরপ্রদেশের প্রাক্তন মন্ত্রী তথা পাঁচবারের বিধায়ক ইন্দ্রজিৎ সরোজের পুত্র হলেন পুষ্পেন্দ্র। তিনি তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিজেপি-র বিদায়ী সাংসদ বিনোদ কুমার সোনকরকে ১ লক্ষেরও বেশি ভোটে হারিয়েছেন। সপা-র আর একজন কনিষ্ঠতম সাংসদ প্রিয়া সরোজ জয়ী হয়েছেন মছলিশহর কেন্দ্র থেকে। তিনি তিনবারের সাংসদ তুফান সরোজের কন্যা। প্রিয়া বিজেপি-র বিদায়ী সাংসদ ভোলানাথকে ৩৫,৮৫০ ভোটে হারিয়ে জয়ী হয়েছেন।

বিহারের মন্ত্রী অশোক চৌধুরীর মেয়ে শম্ভাবি চৌধুরী বিহারের সমস্তিপুর থেকে ভোটে দাঁড়িয়েছিলেন। শম্ভাবি এলজেপি-র প্রার্থী হিসেবে জয়লাভ করেন। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন কংগ্রেসের সানি হাজারি। তিনি এনডিএ শিবিরের সবচেয়ে কনিষ্ঠতম সাংসদ। বিহারে ভোটের প্রচারে এসে সেই করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।

এছাড়া রাজস্থানের ভরতপুর কেন্দ্র থেকে কংগ্রেসের হয়ে জয়ী হয়েছেন সঞ্জনা যাটভ। তিনি তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিজেপির রামস্বরূপ কোলিকে ৫১ হাজার ৯৮৩ ভোটে পরাজিত করেছেন। সঞ্জনার যথেষ্ট জনপ্রিয়তা রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। তাঁর স্বামী রাজস্থান পুলিশের একজন কনস্টেবল। তিনি রাজস্থানের গত বিধানসভা নির্বাচনেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। কিন্তু মাত্র ৪০৯ ভোটে বিজেপি প্রার্থী রমেশ খেড়ির কাছে হেরে যান।