• facebook
  • twitter
Monday, 25 November, 2024

দিনদশা কংগ্রেসের, প্রচারের টাকা না পেয়ে পার্টির টিকিট প্রত্যাহার পুরীর কংগ্রেস প্রার্থীর

কটক, ৪ মে– কিছুদিন আগেও শতাব্দীপ্রাচীন দল কংগ্রেসের দিনদশা সামনে এসেছিল৷ প্রচারের টাকা না থাকায় পথে নেমে দলকে ক্রাউড ফান্ডিং করতে দেখা গিয়েছিল৷ এবার সেই ছবিও ফের একবার দেখা দিল পুরিতে৷ প্রচারের জন্য টাকা না পেয়ে আসন্ন লোকসভা ভোট থেকে সরে দাঁড়ালেন ওডি়শার এক কংগ্রেস প্রার্থী৷ আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে পুরী থেকে তাঁকে প্রার্থী করেছিল রাহুল

কটক, ৪ মে– কিছুদিন আগেও শতাব্দীপ্রাচীন দল কংগ্রেসের দিনদশা সামনে এসেছিল৷ প্রচারের টাকা না থাকায় পথে নেমে দলকে ক্রাউড ফান্ডিং করতে দেখা গিয়েছিল৷ এবার সেই ছবিও ফের একবার দেখা দিল পুরিতে৷ প্রচারের জন্য টাকা না পেয়ে আসন্ন লোকসভা ভোট থেকে সরে দাঁড়ালেন ওডি়শার এক কংগ্রেস প্রার্থী৷ আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে পুরী থেকে তাঁকে প্রার্থী করেছিল রাহুল গান্ধির দল৷ কিন্তু সেই প্রার্থীর অভিযোগ, প্রচারের জন্য নূ্যনতম অর্থও নাকি দিচ্ছে না দল৷ তাই তিনি ভোটে লড়বেন না৷ ভোটের মধ্যে প্রার্থীর মনোনয়ন প্রত্যাহারে স্বভাবতই চরম অস্বস্তিতে পডে়ছে কংগ্রেস৷
আগামী ২৫ মে ষষ্ঠ দফায় পুরি আসনে নির্বাচন হওয়ার কথা৷ মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ৬ মে৷ সময় মতোই প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছিল কংগ্রেস৷ পুরী থেকে দাঁড়ানো ওই কংগ্রেস প্রার্থীর নাম সুচরিতা মোহান্তি৷ বিজেডি প্রার্থী অরূপ পট্টনায়কের বিরুদ্ধে তাঁকে প্রার্থী করেছে কংগ্রেস৷ অন্যদিকে, বিজেপির তরফে দাঁডি়য়েছেন সম্বিত পাত্র৷
উল্লেখ্য, ২০১৪ সালেও পুরী কেন্দ্র থেকে সুচরিতাকে প্রার্থী করেছিল কংগ্রেস৷ তবে তিনি হেরে যান৷ যদিও সুচরিতা এখনও মনোনয়ন জমা দেননি৷ শনিবার তিনি জানিয়েছেন, শুক্রবার রাতে দলকে ইমেল করে ভোটে না লড়ার সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন৷ যেহেতু প্রচারের জন্য দল থেকে কোনও তহবিল পাননি৷ সুচরিতা বলেন, ‘আমি পার্টির টিকিট ফেরত দিয়েছি৷’
যদিও সুচরিতার দাবি, দল তরফে কোন আর্থিক সাহায্য না পেয়েও প্রথমে লড়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন তিনি৷ এমনকী ‘ক্রাউড ফান্ডিং’য়ের চেষ্টা করেন৷ সমাজমাধ্যমে কিউআর কোড শেয়ার করে অর্থসাহায্য চান৷ যদিও তাতে লাভ হয়নি৷ আর এরপরই নির্বাচনে না লড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি৷ কংগ্রেস প্রার্থীর এই প্রত্যাহারে যে বিজেপিরই লাভ হল তা বলার অপেক্ষা রাখে না৷ কংগ্রেসের একাধিক নেতা বলছেন, এটাই তো চেয়েছিল বিজেপি৷ সেই কারণেই দেশের বৃহত্তম বিরোধী দলের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করা হয়েছিল৷ সঙ্গে মোটা অঙ্কের জরিমানা করেছিল আয়কর দপ্তর৷