• facebook
  • twitter
Friday, 22 November, 2024

নির্বাচন এলেই বিজেপি এবং তৃণমূল নাগরিক আইনকে অস্ত্র হিসাবে ব্যবহার করে: অধীর

নিজস্ব সংবাদদাতা, বহরমপুর, ১৪ এপ্রিল— শুধুমাত্র নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সাম্প্রদায়িক বিভাজনের রাজনীতি করার জন্য মোদি এবং দিদির হাতে অস্ত্র একটাই সাম্প্রদায়িক বিভাজন, সাম্প্রদায়িক মেরুকরণ৷ যার নাম সিএএ এবং এনআরসি৷ এটাই তাদের নির্বাচনী অস্ত্র৷ বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে এভাবেই বিজেপি এবং তৃণমূল কংগ্রেসকে একযোগে আক্রমণ করেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি তথা বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী অধীর চৌধুরী৷

নিজস্ব সংবাদদাতা, বহরমপুর, ১৪ এপ্রিল— শুধুমাত্র নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সাম্প্রদায়িক বিভাজনের রাজনীতি করার জন্য মোদি এবং দিদির হাতে অস্ত্র একটাই সাম্প্রদায়িক বিভাজন, সাম্প্রদায়িক মেরুকরণ৷ যার নাম সিএএ এবং এনআরসি৷ এটাই তাদের নির্বাচনী অস্ত্র৷ বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে এভাবেই বিজেপি এবং তৃণমূল কংগ্রেসকে একযোগে আক্রমণ করেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি তথা বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী অধীর চৌধুরী৷

এদিন বহরমপুরে জেলা কংগ্রেস কার্যালয়ে নাগরিক আইন নিয়ে এক প্রশ্নের উত্তরে অধীর চৌধুরী বলেন, ‘মোদি এবং দিদির ভোট সংগ্রহ করার এবং বাঁচার একটাই রাস্তা সাম্প্রদায়িক বিভাজন৷ আমি অনেকদিন আগেই ২০২১ এর বিধানসভা নির্বাচনের পরেই বলেছিলাম, নাগরিক আইন, এনআরসি কোথাও হারিয়ে যায়নি৷ এখন ঘুমাচ্ছে৷ যখন লোকসভা নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু হবে, তখন আবার নাগরিক আইন এবং এনআরসি মোদি ও দিদির নেতৃত্বে এই বাংলায় আলোচিত হবে৷ ২০২১ এর নির্বাচন এই সিএএ এবং এনআরসি নিয়ে হয়েছিল৷ তারপর কিন্ত্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রী বলেনি, এ রাজ্যে নাগরিক আইন হবে কি হবে না৷ এ রাজ্যের সরকার মনে করলেই প্রস্তাব পাশ করতে পারে৷ কিন্ত্ত নাগরিক আইনের বিরোধিতা করে আমরা যখন সংসদে প্রতিবাদ করছি, তখন এক অজ্ঞাত কারণে তৃণমূল দলের লোকসভার আটজন সাংসদ, রাজ্যসভার একজন সাংসদ ভোটদানে বিরত ছিল৷ অর্থাৎ তারা ভোট দিল না৷ সেদিন সবচেয়ে বেশি খুশি হয়েছিল বিজেপি পার্টি৷’

অধীর চৌধুরী এদিন আরও বলেন, ‘দিদির এই সাম্প্রদায়িক বিভাজন বাংলার মানুষ জানে৷ নির্বাচনের আগে সিএএ বা এনআরসি নিয়ে মানুষের কোনও চিন্তা নেই৷ দিদি আর মোদির চিন্তা৷ বাকি কারও চিন্তা নেই৷ শুধুমাত্র নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সাম্প্রদায়িক বিভাজনের রাজনীতি করার জন্য মোদি এবং দিদির হাতে অস্ত্র একটাই সাম্প্রদায়িক বিভাজন, সাম্প্রদায়িক মেরুকরণ৷ যার নাম সিএএ এবং এনআরসি৷ তাই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আজকে পবিত্র ইদ উল ফিতর উৎসবে যেখানে সাম্য, ঐক্যের কথা বলা উচিত, সেখানে নতুন করে এই সাম্প্রদায়িক মেরুকরণের রাজনীতি সুকৌশলে খাড়া করে তিনি পশ্চিমবঙ্গের রাজনৈতিক বাতাবরণটাকে তিনি কলুষিত করতে চাইছেন৷’