• facebook
  • twitter
Friday, 22 November, 2024

চূড়ান্ত সফলতার মধ্যগগনে বিয়ের সিদ্ধান্ত নিয়ে সব ছাড়েন, কিন্তু কেন?

মুম্বই: বলিউডের বেশ সফল দম্পত্তি হিসেবেই পরিচিত কাজল এবং অজয় দেবগন৷ দেখতে দেখতে দাম্পত্যের ২৫ বছর পার করলেন তারা৷ দুই ছেলে-মেয়ে নিয়ে সুখের সংসার তাদের৷ তিন দশকের ঝলমলে ক্যারিয়ারে একের পর এক সফল ছবি৷ কাজ তো বটেই, ব্যক্তিগত জীবন নিয়েও কোথাও কোনও আলোচনার অবকাশ নেই বলিউডের জনপ্রিয় ও সফল দম্পতি অভিনেতা অজয় দেবগন ও অভিনেত্রী

মুম্বই: বলিউডের বেশ সফল দম্পত্তি হিসেবেই পরিচিত কাজল এবং অজয় দেবগন৷ দেখতে দেখতে দাম্পত্যের ২৫ বছর পার করলেন তারা৷ দুই ছেলে-মেয়ে নিয়ে সুখের সংসার তাদের৷ তিন দশকের ঝলমলে ক্যারিয়ারে একের পর এক সফল ছবি৷ কাজ তো বটেই, ব্যক্তিগত জীবন নিয়েও কোথাও কোনও আলোচনার অবকাশ নেই বলিউডের জনপ্রিয় ও সফল দম্পতি অভিনেতা অজয় দেবগন ও অভিনেত্রী কাজলের৷ বলিউডে সম্পর্ক এবং বিয়ে নিয়ে হাজারো জল্পনার ভিডে় এই তারকা দম্পতিকে নিয়ে গুজব বা চর্চাও নেই তেমন৷
১৯৯৯ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি অজয়ের সঙ্গে বিয়ে হয় কাজলের৷ অভিনেত্রী হিসেবে কাজল তখন সাফল্যের মধ্যগগনে৷ সেই সময় আচমকাই অজয়কে বিয়ে করেন তিনি৷ যদিও অজয়কে বিয়ে করবেন শুনে কাজলের বাবা শমু মুখোপাধ্যায় প্রায় চার দিন কথা বলেননি মেয়ের সঙ্গে৷ অবশ্য শেষে পরিবারের উপস্থিতিতেই ঘরোয়াভাবে বিয়ে সারেন তারা৷ অজয়কে বিয়ে করে ঘরকন্না করবেন বলে ক্যারিয়ারের মধ্যগগনে থেকেও সব ছেডে় দেন তনুজা-কন্যা৷
কাজল বিভিন্ন সাক্ষাৎকারে অজয়ের সঙ্গে প্রেমের অধ্যায় থেকে দাম্পত্য জীবনের খুঁটিনাটি প্রকাশ্যে এনেছেন৷ তুলনায় মিতভাষী অজয় ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে কখনওই সেভাবে কথা বলেননি৷ তবে এক সাক্ষাৎকারে অজয় জানালেন কাজলকে বিয়ে করার নেপথ্যের কারণ৷
রণবীর এলাহাবাদিয়া তার পডকাস্টে অজয় দেবগানকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন-কেন আপনি কাজলকে বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন?
জবাবে অজয় বলেন, “আমি সত্যিই জানি না৷ মানে, আমরা দেখা করেছি, আমরা খুব ভালো বন্ধু ছিলাম এবং আমরা একে অপরকে প্রোপোজ না করেই দেখা করা শুরু করেছি৷ তারপর আমরা বিয়ে করব বলে সম্মত হয়েছি৷”
তিনি আরও বলেন, “এটি ছাড়াও, সম্ভবত আমাদের বিয়ের একটি কারণ হল আমাদের চিন্তাভাবনা অনেকাংশে মিলে যায় এবং আমরা যাই বলি না কেন, আমাদের নৈতিকতা এবং এই জাতীয় জিনিসগুলো একসঙ্গে মিলে যায় বলে মনে হয়৷ তাই এটা একটা ফ্লোতে চলেছে এবং আমরা বিয়ে করেছি৷”