• facebook
  • twitter
Saturday, 23 November, 2024

অরবিন্দ কেজরিওয়ালের সাতদিনের ইডি হেফাজত

দিল্লি— আবগারি মামলায় গ্রেফতার হতে হয়েছে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে৷ বৃহস্পতিবার রাতে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়৷ রাত কাটে ইডি দফতরে৷ নিয়ম অনুযায়ী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কেজরিওয়ালকে আদালতে হাজির করানোর কথা৷ শুক্রবার বিশেষ সিবিআই আদালতে বিচারক কাবেরী বাওয়েজারের এজলাসে কেজরির মামলার শুনানি ছিল৷ ইডি’র পক্ষে কেন্দ্রীয় অতিরিক্ত সলিসিটির জেনারেল এস ভি রাজু আদালতে সওয়াল করেন৷ সওয়াল

দিল্লি— আবগারি মামলায় গ্রেফতার হতে হয়েছে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে৷ বৃহস্পতিবার রাতে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়৷ রাত কাটে ইডি দফতরে৷ নিয়ম অনুযায়ী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কেজরিওয়ালকে আদালতে হাজির করানোর কথা৷ শুক্রবার বিশেষ সিবিআই আদালতে বিচারক কাবেরী বাওয়েজারের এজলাসে কেজরির মামলার শুনানি ছিল৷ ইডি’র পক্ষে কেন্দ্রীয় অতিরিক্ত সলিসিটির জেনারেল এস ভি রাজু আদালতে সওয়াল করেন৷ সওয়াল জবাবের পর বিচারক দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীকে সাতদিনের ইডি হেফাজতের নির্দেশ দেন৷ যদিও দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীকে ১০ দিনের জন্য নিজেদের হেফাজতে চেয়ে আবেদন করেছিল ইডি৷

এদিন কেন্দ্রের অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেল আদালতে দাবি করেন, ‘আবগারি দুর্নীতির কিংপিন হলেন কেজরিওয়াল৷’ আপ সুপ্রিমোর জামিনের বিরোধিতা করে ইডির তরফে জানানো হয়, দুর্নীতিতে সরাসরি যুক্ত ছিলেন কেজরিওয়াল৷ এই দুর্নীতির টাকা গোয়া এবং পাঞ্জাবের বিধানসভার নির্বাচনের কাজে লাগিয়েছিল আম আদমি পার্টি৷ কেজরিওয়াল আবগারি মামলায় ‘সাউথ গ্রুপ’কে সুবিধা পাইয়ে দিতে টাকা চেয়েছিল৷ ইডি প্রথমে জানিয়েছিল, এই মামলায় ১০০ কোটি টাকা ঘুষ নিয়েছিলেন আপ নেতারা৷ শুক্রবার অবশ্য ইডি আদালতে দাবি করে, টাকার অঙ্কের পরিমাণ পৌঁছে গিয়েছে ৬০০ কোটির কাছাকাছি৷

আবগারি দুর্নীতি থেকে প্রাপ্ত ৪৫ কোটি টাকা গোয়ায় পৌঁছেছিল হাওলার মাধ্যমে৷ এই টাকা গোয়া বিধানসভা নির্বাচন ব্যবহার করা হয়েছিল৷ পাঞ্জাব বিধানসভা নির্বাচনে এই দুর্নীতির টাকা ব্যবহার করা হয়েছিল বলে অভিযোগ করে ইডি৷ এদিন কেজরিওয়ালের হয়ে সওয়াল করেন আইনজীবী অভিষেক মনু সিংভি৷ উল্লেখ্য, কেজরির রক্ষাকবচ দিল্লি হাইকোর্ট খারিজ করলে দ্রুত শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী৷ এদিন সেই মামলার শুনানি ছিল সুপ্রিম কোর্টে৷ কে কবিতার জামিনের আবেদন খারিজ করে দেশের শীর্ষ আদালত জানায়, স্থানীয় আদালতে যেতে৷ সুপ্রিম কোর্টের মনোভাব বুঝতে পেরে কেজরিওয়াল শুনানির আবেদন দেশের শীর্ষ আদালত থেকে প্রত্যাহার করে নেন৷