• facebook
  • twitter
Saturday, 23 November, 2024

আবগারি দুর্নীতি মামলায় রাতেই গ্রেপ্তার কেজরিওয়াল

দিল্লি, ২১ মার্চ— অবশেষে গ্রেফতার হলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। বৃহস্পতিবার গ্রেফতারি থেকে রক্ষাকবচ চেয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী৷ কিন্ত্ত দিল্লি হাইকোর্ট রক্ষাকবচ দেয়নি৷ দিল্লি হাইকোর্টের নির্দেশ সামনে আসার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই কেজরিওয়ালের বাসভবনে পৌঁছে যায় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের আধিকারিকরা৷ দুই ঘন্টা টানা জিজ্ঞাসাবাদের পর সন্তোষজনক উত্তর না পেয়ে গ্রেপ্তার করা হয় দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ

দিল্লি, ২১ মার্চ— অবশেষে গ্রেফতার হলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। বৃহস্পতিবার গ্রেফতারি থেকে রক্ষাকবচ চেয়ে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী৷ কিন্ত্ত দিল্লি হাইকোর্ট রক্ষাকবচ দেয়নি৷ দিল্লি হাইকোর্টের নির্দেশ সামনে আসার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই কেজরিওয়ালের বাসভবনে পৌঁছে যায় এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের আধিকারিকরা৷ দুই ঘন্টা টানা জিজ্ঞাসাবাদের পর সন্তোষজনক উত্তর না পেয়ে গ্রেপ্তার করা হয় দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে।

জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ইডি’র ১২ জন আধিকারিক আবগারি দুর্নীতি মামলায় তল্লাশি চালাতে এবং কেজরিওয়ালকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে তাঁর বাসভবনে পৌঁছয়৷ দিল্লি পুলিশের এসিপি’র নেতৃত্বে বড়সড় একটি বাহিনী যায় কেজরিওয়ালের বাসভবনের সামনে৷ জরুরি ভিত্তিতে দ্রুত শুনানির আবেদন জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন কেজরিওয়াল৷ দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর বাসভবনের সামনে পৌঁছে যান আপের একাধিক শীর্ষ নেতা৷ দিল্লির মন্ত্রী সৌরভ ভরদ্বাজ কেজরিওয়ালের বাসভবনের বাইরে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে বলেন, পুলিশ ভেতরে কাউকে ঢুকতে দিচ্ছে না৷ মনে হয় কেজরিওয়ালকে গ্রেফতারের পরিকল্পনা রয়েছে ইডি’র৷

উল্লেখ্য, এর আগে আবগারি দুর্নীতি মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটবার সমন পাঠানো হয়েছিল দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীকে৷ সোমবার কেজরিওয়ালকে ফের ডেকে পাঠানো হয় দিল্লি জল বোর্ড মামলায় আর্থিক তছরুপ সংক্রান্ত অভিযোগকে সামনে রেখে৷ কিন্ত্ত তিনি হাজিরা দেননি৷ আবগারি দুর্নীতি মামলায় ইতিমধ্যে আম আদমি পার্টির অন্যতম শীর্ষ নেতা তথা দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়া জেলে রয়েছেন৷ এদিন দিল্লি হাইকোর্টে কেজরিওয়ালের আবেদন ছিল, ইডি নিশ্চয়তা দিক যে, তাঁদের তলবে সাড়া দিলে কোনও কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে না৷ যদিও দিল্লি হাইকোর্ট সেই আবেদনে সাড়া দেয়নি৷