• facebook
  • twitter
Saturday, 23 November, 2024

একমাস পরে ক্ষমা চাইলেন ইস্টবেঙ্গল কোচ কুয়াদ্রাত

নিজস্ব প্রতিনিধি— হেরে গিয়ে রেফারিদের কটূক্তি করেছিলেন ইস্টবেঙ্গল কোচ কার্লেস কুয়াদ্রাত৷ প্রায় এক মাস পর ক্ষমা চাইলেন ইস্টবেঙ্গল কোচ৷ রেফারিদের ব্যক্তিগত আক্রমণ করা উচিত হয়নি বলে মেনে নিয়েছেন তিনি৷ কুয়াদ্রাত বুধবার বলেন, ‘জামশেদপুর এফসি এবং চেন্নাইয়িন এফসি ম্যাচের পর আমি রেফারিদের উদ্দেশে যা বলেছিলাম, সেটা উচিত হয়নি৷ কাউকে ব্যক্তিগত আক্রমণ করার উদ্দেশ্য ছিল না আমার৷

নিজস্ব প্রতিনিধি— হেরে গিয়ে রেফারিদের কটূক্তি করেছিলেন ইস্টবেঙ্গল কোচ কার্লেস কুয়াদ্রাত৷ প্রায় এক মাস পর ক্ষমা চাইলেন ইস্টবেঙ্গল কোচ৷ রেফারিদের ব্যক্তিগত আক্রমণ করা উচিত হয়নি বলে মেনে নিয়েছেন তিনি৷ কুয়াদ্রাত বুধবার বলেন, ‘জামশেদপুর এফসি এবং চেন্নাইয়িন এফসি ম্যাচের পর আমি রেফারিদের উদ্দেশে যা বলেছিলাম, সেটা উচিত হয়নি৷ কাউকে ব্যক্তিগত আক্রমণ করার উদ্দেশ্য ছিল না আমার৷ আইএসএলের রেফারিং সম্পর্কে সংবাদমাধ্যমে ব্যক্তিগত মত জানাচ্ছিলাম৷ কারও যদি আমার কথায় খারাপ লেগে থাকে, তাহলে আমি ক্ষমাপ্রার্থী৷ আমি সব সময় চাই ভারতীয় ফুটবলের উন্নতি হোক৷’
উল্লেখ্য, জামশেদপুরের বিরুদ্ধে ইস্টবেঙ্গলের ম্যাচ ছিল ২২ ফেব্রুয়ারি৷ সেই ম্যাচে ইস্টবেঙ্গল ১-২ গোলে হেরে যায়৷ ওই ম্যাচের পর কুয়াদ্রাত দু’জন রেফারির কথা আলাদা করে তুলে ধরে বলেছিলেন, ‘বিশ্বের অনেক দেশেই খারাপ রেফারিং হয়৷ স্পেনেও এই মরশুমে খারাপ রেফারিং নিয়ে অনেক আলোচনা হয়েছে৷ ভারতে যে রেফারিদের কমিটি রয়েছে, তাদের একটা কথা বুঝতে হবে, ফুটবলে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল ফুটবলাররা৷ কোচ বা রেফারিরা নয়৷ ফুটবলাররাই খেলাটা খেলে৷’ এরপরেই তিনি বলেন, ‘আমি রাতে দুঃস্বপ্ন দেখি যে, ক্রিস্টাল জনকে রাহুল কুমার বলছে, কেন ডার্বির দিন নন্দকুমারকে ফাউল না দিয়ে তিনি খেলা চালিয়ে গিয়েছিলেন৷ পাল্টা ক্রিস্টাল জন রাহুল কুমারকে বোঝাচ্ছেন, কেন সেদিন রাকিপের বিরুদ্ধে ফাউল দেওয়া হয়েছিল৷’