• facebook
  • twitter
Friday, 20 September, 2024

জলপাইগুড়িতে রেল অবরোধ, আটকে গেল হলদিবাড়ি সুপারফাস্ট, মিতালী এক্সপ্রেস

নিজস্ব সংবাদদাতা, জলপাইগুড়ি: জলপাইগুড়ির সদর ব্লকের নন্দনপুর কেরারপাড়ায় ট্রেন অবরোধ। আটকে গেল মিতালী এক্সপ্রেস, কলকাতাগামী হলদিবাড়ি-কলকাতা সুপারফাস্ট, হলদিবাড়ি-শিলিগুড়ি প্যাসেঞ্জার ট্রেন। প্যাসেঞ্জার ট্রেনের স্টপেজ ও টিকিট কাউন্টারের দাবিতে আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে সাতটা থেকে ট্রেন অবরোধ করেন স্থানীয় বাসিন্দারা। এই ঘটনার ফলে চরম ভোগান্তির শিকার হন নিত্যযাত্রীরা। এনজেপিগামী মিতালী এক্সপ্রেস এবং কলকাতাগামী হলদিবাড়ি-কলকাতা সুপারফাস্ট ট্রেনও এই

নিজস্ব সংবাদদাতা, জলপাইগুড়ি: জলপাইগুড়ির সদর ব্লকের নন্দনপুর কেরারপাড়ায় ট্রেন অবরোধ। আটকে গেল মিতালী এক্সপ্রেস, কলকাতাগামী হলদিবাড়ি-কলকাতা সুপারফাস্ট, হলদিবাড়ি-শিলিগুড়ি প্যাসেঞ্জার ট্রেন। প্যাসেঞ্জার ট্রেনের স্টপেজ ও টিকিট কাউন্টারের দাবিতে আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে সাতটা থেকে ট্রেন অবরোধ করেন স্থানীয় বাসিন্দারা। এই ঘটনার ফলে চরম ভোগান্তির শিকার হন নিত্যযাত্রীরা। এনজেপিগামী মিতালী এক্সপ্রেস এবং কলকাতাগামী হলদিবাড়ি-কলকাতা সুপারফাস্ট ট্রেনও এই অবরোধের ফলে যাত্রীদের ভোগান্তি বাড়ে।

প্রসঙ্গত মন্ডলঘাট ও কাশিয়াবাড়ি স্টেশনের মধ্যবর্তী স্থানে এই অবরোধ হয়। ফলে জলপাইগুড়ি-সহ বিভিন্ন স্টেশনে একাধিক ট্রেনের যাত্রীদের দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষা করতে হয়। স্থানীয়দের দাবি, যেহেতু নন্দনপুর কেরারপাড়া মন্ডলঘাট ও কাশিয়াবাড়ি স্টেশন থেকে অনেকটা দূরে, সেজন্য স্থানীয় লোকজনকে নিত্য সমস্যায় পড়তে হয়। সমস্যায় পড়েন কৃষিজপণ্য সরবরাহকারী থেকে শুরু করে স্কুল কলেজের ছাত্র-ছাত্রী ও শিক্ষকরাও। তাঁদের দাবি, শুধু হল্ট স্টেশন নয় একটা টিকিট কাউন্টারও করতে হবে। তবেই এখানকার যাত্রীরা সুষ্ঠুভাবে যাতায়াত করতে পারবেন।

আগে প্রায় ১০ বছর ধরে কেরারপাড়ায় নিয়মিত ট্রেন দাঁড়াত। কোভিডের সময়ে এখানে ট্রেনের স্টপেজ দেওয়া বন্ধ করে দেওয়া হয়। তারপর বহুবার দাবি জানিয়েও কোনও সুরাহা হয়নি। বিষয়টি নিয়ে একমাস আগেও অবরোধ হয়েছিল। তখনও ট্রেনের স্টপেজের দাবি জানিয়ে শুধুমাত্র আশ্বাস মিলেছিল। কিন্তু সমস্যার কোনও স্থায়ী সমাধান করেনি রেল কর্তৃপক্ষ। এদিকে আজ অবরোধের জন্য সকাল থেকেই আরপিএফ, জেলা পুলিস, জিআরপিএফ মোতায়েন করা রয়েছে। বিক্ষোভকারীদের দাবি, এনএফ রেলের কাটিহার ডিভিশন কতৃর্পক্ষ সকাল সাড়ে ৯’টা পর্যন্ত আমাদের দাবি মেনে নেওয়ার ব্যাপারে কোনও আশ্বাস দেয়নি।