বিয়াস থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিককে আদালতের ভর্ৎসনা করে বলেছে, পর পর পাঁচ বার পরোয়ানা জারি করার পরেও কেন তাঁকে গ্রেফতার করা হল না? আদালতের নির্দেশ কী ভাবে অমান্য করা হল ? দলবীর এক জন জনপ্রতিনিধি বলেই কি তাঁর গ্রেফতারির বিষয়টি এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে?
প্রসঙ্গত, বিধায়কের বিরুদ্ধে চেক বাউন্সের মামলাটি ২০২২ সালের। পুলিশ সূত্রে খবর, বিধায়ককে আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারক। কিন্তু তার পরেও তিনি হাজির হননি। বার কয়েক গরহাজির থাকায় শেষমেশ দলবীরের বিরুদ্ধে ২০২৩ সালের মার্চে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করে আদালত। ১৫ মার্চের মধ্যে তাঁকে আদালতে হাজির করানোর নির্দেশ দেওয়া হয় বিয়াস থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিককে। তার পরেও আদালতে আরও চার বার গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করে আদালত। কিন্তু প্রতি ক্ষেত্রেই পুলিশ আপ বিধায়ককে গ্রেফতার করে আদালতে হাজির করাতে ব্যর্থ হয়।