• facebook
  • twitter
Friday, 22 November, 2024

সুপ্রিম নির্দেশ উডি়য়ে নীতীশের প্রস্তাবেই সিলমোহর মন্ত্রীসভার, বাড়ল সংরক্ষণ

পাটনা, ৯ নভেম্বর– সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ উপেক্ষা করেই সংরক্ষণের পথে হাঁটল বিহার৷ নীতীশের প্রস্তাবেই সিলমোহর দিল মন্ত্রীসভা৷ কথা মতো সরকারি চাকরি ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সংরক্ষণ বৃদ্ধির পথেই হাঁটল নীতীশ কুমার সরকার৷ মন্ত্রিসভার অনুমতিতে তফসিলি জাতি, অনগ্রসর জাতি এবং অতি অনগ্রসর জাতির জন্য বৃহস্পতিবার সংরক্ষণ সংশোধনী বিল পাশ হয়ে গেল বিহার বিধানসভায় ৷ জাতিগত জনগণনার  রিপোর্ট প্রকাশ্যে

পাটনা, ৯ নভেম্বর– সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ উপেক্ষা করেই সংরক্ষণের পথে হাঁটল বিহার৷ নীতীশের প্রস্তাবেই সিলমোহর দিল মন্ত্রীসভা৷ কথা মতো সরকারি চাকরি ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সংরক্ষণ বৃদ্ধির পথেই হাঁটল নীতীশ কুমার সরকার৷ মন্ত্রিসভার অনুমতিতে তফসিলি জাতি, অনগ্রসর জাতি এবং অতি অনগ্রসর জাতির জন্য বৃহস্পতিবার সংরক্ষণ সংশোধনী বিল পাশ হয়ে গেল বিহার বিধানসভায় ৷
জাতিগত জনগণনার  রিপোর্ট প্রকাশ্যে আসতেই বিহারে সংরক্ষণ পদ্ধতি আমূল বদলে ফেলতে চেয়েছিলেন নীতীশ৷ তফসিলি জাতি এবং উপজাতি, অনগ্রসর জাতি এবং অতি অনগ্রসর জাতির জন্য ৬৫ শতাংশ সংরক্ষণের প্রস্তাব করেন তিনি৷ সেই প্রস্তাবই এদিন পাশ হয়ে গেল বিধানসভায়৷ যা ১৯৯২ সালে সুপ্রিম কোর্টের বেঁধে দেওয়া ৫০ শতাংশ সংরক্ষণের সীমা লঙ্ঘন করল৷ পাশাপাশি আর্থিকভাবে পিছিয়ে পড়াদের জন্য কেন্দ্রের প্রস্তাবিত ১০ শতাংশ সংরক্ষণ বাস্তবায়িত হলে বিহারে মোট সংরক্ষণ দাঁড়াবে ৭৫ শতাংশ৷
বিহার সরকারের নয়া প্রস্তাব হল, তফসিলি জাতির সংরক্ষণ হবে ২০ শতাংশ৷ তফসিলি উপজাতির সংরক্ষণ ২ শতাংশ৷ অন্যান্য অনগ্রসর জাতি অর্থাৎ ওবিসি এবং অতি অনগ্রসর জাতি অর্থাৎ ইবিসিদের জন্য সংরক্ষণ ৪৩ শতাংশ৷ বিজেপি বারবার আর্থিকভাবে পিছিয়ে পড়াদের সংরক্ষণের দাবি তুলে এসেছে৷ এই বিষয়ে বৃহস্পতিবার মন্ত্রী বিজয় কুমার চৌধুরী বলেন, ‘এর মধ্যে কোনও বিভ্রান্তি নেই৷ বিলের নামেই স্পষ্ট যে এটি তফসিলি জাতি, উপজাতি এবং অন্যান্য অনগ্রসর শ্রেণির জন্য সংরক্ষণ সংশোধন৷’