• facebook
  • twitter
Saturday, 23 November, 2024

ভোট দিতে পারলেন না খোদ মুখ্যমন্ত্রী!

আইজল, ৭ নভেম্বর– ভোট না দিতে পেরে ফিরে আসতে হল স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রীকেই৷ মঙ্গলবার মিজোরামে গণতন্ত্রের বৃহত্তম উৎসব ভোট৷ সেই উৎসবে অংশ নিতে গিয়েই ধাক্কা খেতে হল মিজোরামের মুখ্যমন্ত্রী জোরামথাঙ্গাকে৷ আইজল নর্থ-২ বিধানসভা আসনে সকাল-সকাল ভোট দিতে গিয়ে বুথ থেকে বেরিয়ে জোরামথাঙ্গা জানিয়েছেন, তিনি ভোট দিতে পারেননি৷ কারণটা যান্ত্রিক গোলযোগ৷ উল্লেখ্য, মণিপুর হিংসার আবহে মঙ্গলবার ভোটগ্রহণ

আইজল, ৭ নভেম্বর– ভোট না দিতে পেরে ফিরে আসতে হল স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রীকেই৷ মঙ্গলবার মিজোরামে গণতন্ত্রের বৃহত্তম উৎসব ভোট৷ সেই উৎসবে অংশ নিতে গিয়েই ধাক্কা খেতে হল মিজোরামের মুখ্যমন্ত্রী জোরামথাঙ্গাকে৷ আইজল নর্থ-২ বিধানসভা আসনে সকাল-সকাল ভোট দিতে গিয়ে বুথ থেকে বেরিয়ে জোরামথাঙ্গা জানিয়েছেন, তিনি ভোট দিতে পারেননি৷ কারণটা যান্ত্রিক গোলযোগ৷
উল্লেখ্য, মণিপুর হিংসার আবহে মঙ্গলবার ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে মিজোরামে৷ উত্তর-পূর্বের এই পাহাডি় রাজ্যটিতে একদফায় ৪০টি বিধানসভা আসনে নির্বাচন হচ্ছে৷ প্রশ্ন হচ্ছে উত্তর-পূর্বে কি খাতা খুলতে পারবে কংগ্রেস? ২০১৮ সালের বিধানসভা ভোটে কংগ্রেসের সরকারকে হঠিয়ে ক্ষমতায় এসেছিল মিজো ন্যাশনাল ফ্রন্ট (এমএনএফ)৷ ওই ভোটে এমএনএফ জিতেছিল ২৭টি আসনে৷ মিজোরামের শাসকদল এমএনএফ ২০১৬ সাল থেকেই বিজেপি নেতৃত্বাধীন জোট ‘নর্থ ইস্ট ডেমোক্র্যাটিক অ্যালায়েন্স’ (নেডা)-র সদস্য৷
ভোটকেন্দ্রে দাঁডি়য়ে জোরামথাঙ্গা এও জানিয়েছেন, তাঁর দল এমএনএফের সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে জয়ের বিষয়ে তিনি নিশ্চিত৷ বিজেপির সঙ্গে তাঁর দলের কোনও যোগ নেই বলেও সাফ বলেছেন৷ তবে যাওয়ার সময় তিনি জানান, এখন ফিরে গেলেও সকালের কাজ সেরে পরে এসে ভোট দেবেন বলে বেরিয়ে যান তিন৷
বিজেপি আমাদের শরিকদল নয়৷ জানিয়ে এদিন জোরামথাঙ্গা বলেন, “সরকার গড়তে ২১টি আসনের প্রয়োজন৷ আমার বিশ্বাস আমরা ২৫টিরও বেশি সিট পাব৷ করোনা মহামারীর সময় বিশ্বজুডে় সংকট দেখা দিয়েছিল৷ কিন্ত্ত মিজোরামে আমরা সফলভাবে মহামারীর মোকাবিলা করেছি৷ প্রচুর উন্নয়নমূলক কাজ করেছি৷ উন্নয়নের এই ধারা এগিয়ে নিতে আমাদের সরকার গড়তে হবে৷”