• facebook
  • twitter
Friday, 22 November, 2024

পুজোর দিনগুলিতে চিকিৎসা পরিষেবার আশ্বাস চিকিৎসকদের  

কলকাতা, ২০ অক্টোবর – পুজোর ছুটিতে চিকিৎসকদের পাওয়া যাবে কি না তা নিয়ে উদ্বেগে রয়েছেন সাধারণ মানুষ।  রাজ্যের স্বাস্থ্য-অধিকর্তা সিদ্ধার্থ নিয়োগী জানিয়েছেন , ‘‘চিকিৎসা পরিষেবা কোনভাবে ব্যাহত হবে না। প্রতিটি হাসপাতালেই সেই ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। ডেঙ্গির চিকিৎসায় যুক্ত ডাক্তারদের ছুটি বাতিল করা হয়েছে।’’ পরিষেবা সচল থাকবে বলে জানিয়েছে বেসরকারি হাসপাতালগুলিও। স্বাস্থ্য দফতর সূত্রের খবর, রবিবার অষ্টমী

কলকাতা, ২০ অক্টোবর – পুজোর ছুটিতে চিকিৎসকদের পাওয়া যাবে কি না তা নিয়ে উদ্বেগে রয়েছেন সাধারণ মানুষ।  রাজ্যের স্বাস্থ্য-অধিকর্তা সিদ্ধার্থ নিয়োগী জানিয়েছেন , ‘‘চিকিৎসা পরিষেবা কোনভাবে ব্যাহত হবে না। প্রতিটি হাসপাতালেই সেই ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। ডেঙ্গির চিকিৎসায় যুক্ত ডাক্তারদের ছুটি বাতিল করা হয়েছে।’’ পরিষেবা সচল থাকবে বলে জানিয়েছে বেসরকারি হাসপাতালগুলিও। স্বাস্থ্য দফতর সূত্রের খবর, রবিবার অষ্টমী হওয়ায় শুধু ওই দিন প্রতিটি সরকারি হাসপাতালেই বহির্বিভাগ বন্ধ থাকবে। বাকি দিন পরিষেবা মিলবে । সম্প্রতি কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের রোগী কল্যাণ সমিতির বৈঠকে চেয়ারম্যান সুদীপ্ত রায় স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, সকাল সাড়ে ৯টার মধ্যে বহির্বিভাগ চালু করতেই হবে। পুজোর সময়েও তার কোন ব্যতিক্রম হবে না । পাশাপাশি, পুজোর কয়েক দিন কোন বিভাগে কোন চিকিৎসকদের ডিউটি রয়েছে, তার তালিকা ইতিমধ্যেই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ও অন্য চিকিৎসকদের হোয়াটসঅ্যাপে পাঠিয়ে রাখা হয়েছে বলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানান।  পুজোর দিনগুলিতে ট্রমা কেয়ারে পরিষেবা অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন এসএসকেএম কর্তৃপক্ষ। তাঁরা জানাচ্ছেন, প্রতিদিনের মতোই এক জন করে ট্রমা কেয়ারের নোডাল অফিসার থাকবেন। পাশাপাশি, প্রতিটি বিভাগ থেকে এক জন করে সিনিয়র চিকিৎসককে ওই বিভাগের জন্য এক-এক দিনের নোডাল অফিসার করা হয়েছে।

পিয়ারলেস হাসপাতাল সূত্রে দাবি করা হয়েছে , অন্যান্য দিনের মতো সংখ্যায় চিকিৎসক না থাকলেও সিনিয়র ও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা পুজোর মধ্যে রস্টার মেনেই কাজ করবেন। হেল্পলাইন নম্বর  চালু থাকবে। রিসেপশনও খোলা থাকবে। শয্যার সমস্যা হবে না। পুজোর চার দিন বহির্বিভাগ পরিষেবা বন্ধ থাকলেও জরুরি বিভাগে  পরিষেবা চালু থাকবে বলেই দাবি ফর্টিসের ফেসিলিটি ডিরেক্টর আশিস মুখোপাধ্যায়ের। পুজোর দিনগুলিতে প্রতিটি বিভাগেই এক জন করে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসককে ২৪ ঘণ্টার জন্য দায়িত্বে রাখা হচ্ছে বলে জানান নারায়ণা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।