• facebook
  • twitter
Sunday, 24 November, 2024

সুপ্রিম কোর্টেও অনুব্রতের জামিনে না 

দিল্লি, ১৮ অক্টোবর– এবার পুজোতেও অনুব্রত জেলেই। দিল্লি হাই কোর্টের পর সুপ্রিম কোর্টেও অনুব্রতকে না শুনতে হল। মিলল না জামিন। ছাড়া পেলেন না তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডলের। সেই প্রভাবশালী তত্ত্বেই অনুব্রতর জামিনের আবেদনে না বলল শীর্ষ আদালত। সুপ্রিম কোর্টে শুনানি শেষে বিচারপতি অনিরুদ্ধ বসু এবং বেলা এম ত্রিবেদী সিবিআইকে কাউন্টার হলফনামা দাখিল করার নির্দেশ দেন।

দিল্লি, ১৮ অক্টোবর– এবার পুজোতেও অনুব্রত জেলেই। দিল্লি হাই কোর্টের পর সুপ্রিম কোর্টেও অনুব্রতকে না শুনতে হল। মিলল না জামিন। ছাড়া পেলেন না তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডলের। সেই প্রভাবশালী তত্ত্বেই অনুব্রতর জামিনের আবেদনে না বলল শীর্ষ আদালত।

সুপ্রিম কোর্টে শুনানি শেষে বিচারপতি অনিরুদ্ধ বসু এবং বেলা এম ত্রিবেদী সিবিআইকে কাউন্টার হলফনামা দাখিল করার নির্দেশ দেন। মামলার পরবর্তী শুনানি চার সপ্তাহ পরে। ততদিন পর্যন্ত জেলেই থাকতে হবে অনুব্রতকে। অর্থাৎ আগামী মাসখানেক তিহারেই কাটবে তৃণমূল নেতার। এবারের পুজোতেই জেলেই থাকবেন তিনি।

উল্লেখ্য, গত বছরের আগস্ট মাসে বীরভূমের তৃণমূল সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলকে গরুপাচার মামলায় গ্রেপ্তার করেছিল সিবিআই। আসানসোল সিবিআই আদালতে প্রথমদিকে এই মামলা চলে। অনুব্রত মণ্ডলকে আসানসোলের সংশোধনাগারেই বন্দি ছিলেন। তারপর বহু চেষ্টা করেও নিজের দিল্লি যাত্রা আটকাতে পারেননি নি অনুব্রত। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাঁকে দিল্লিতে নিয়ে যান কেন্দ্রীয় তদন্তকারীরা। তিহাড় জেলে আপাতত বন্দি অনুব্রত মণ্ডল। তাঁকে গ্রেপ্তার করে ইডিও।

প্রায় ১৮ মাস কারাগারে অনুব্রত। এর মধ্যে অবশ্য জামিনের জন্য কসুর রাখেননি অনুব্রত। দীর্ঘদিন ধরেই কখনও রাউজ অ্যাভিনিউ কোর্ট, কখনও দিল্লি হাই কোর্টে চেষ্টা করেই চলছেন তার আইনজীবী। কিন্তু কোনও আদালতেই মেলেনি রেহাই। সম্প্রতি সুপ্রিম কোর্টেও আবেদন করেন তিনি। বুধবার সেই মামলার শুনানিতে সিবিআইয়ের আইনজীবী এস ভি রাজু অনুব্রতর জামিনের বিরোধিতা করেন। তাঁর যুক্তি ছিল, “অনুব্রত প্রভাবশালী, জেল থেকে বাইরে বেরোলে যা ইচ্ছে তাই করবে, ক্ষতি হবে তদন্তে। ও বিচারপতিদেরও হুমকি দিচ্ছে।” পালটা আদালত জানায়, তদন্ত অনন্তকাল চলতে পারে না। চার সপ্তাহ বাদে আমরা বিষয়টা খতিয়ে দেখবে।