• facebook
  • twitter
Friday, 22 November, 2024

২০২৪ শে সম্ভাব্য GDP বৃদ্ধির ঘোষণা রিজার্ভ ব্যাঙ্কের!

ভারত:-  মুদ্রাস্ফীতি অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে আনা গিয়েছে বলে জানিয়েছেন রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস। সূত্রের খবর, রিজার্ভ ব্যাঙ্কের মনিটরি পলিসি কমিটির বৈঠক বসেছিল। সেই বৈঠকের পরেই রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস জানিয়েছেন দেশের আর্থিক পরিস্থিতির কথা বিবেচনা করে রেপোরেট অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। এর আগে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক রেপোরেট ৬.৬ শতাংশ রেখেছিল। দেশের আর্থিক পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে

ভারত:-  মুদ্রাস্ফীতি অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে আনা গিয়েছে বলে জানিয়েছেন রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস। সূত্রের খবর, রিজার্ভ ব্যাঙ্কের মনিটরি পলিসি কমিটির বৈঠক বসেছিল। সেই বৈঠকের পরেই রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর শক্তিকান্ত দাস জানিয়েছেন দেশের আর্থিক পরিস্থিতির কথা বিবেচনা করে রেপোরেট অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে।
এর আগে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক রেপোরেট ৬.৬ শতাংশ রেখেছিল। দেশের আর্থিক পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে আর কোনও কিছু পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নেয়নি রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। এই নিয়ে চতুর্থবার রিজার্ভ ব্যাঙ্ক রেপোরেট অপরিবর্তিত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
শুধু রেপোরেট পরিবর্তিত রাখাই হয়নি। ২০২৪ অর্থবর্ষে বর্ষের জিডিপি গ্রোথও ঘোষণা করেছে রিজার্ভ ব্যাঙ্কে। ২০২৪ অর্থবর্ষের সম্ভাব্য জিডিপি গ্রোথ ৬.৪ রাখা হয়েছে। সেই সঙ্গে মুদ্রাস্ফীতি নিয়েও বার্তা দিয়েছেন তিনি। জানা গিয়েছে, ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে মুদ্রাস্ফীতি ৫.৪ শতাংশ হবে বলে ঘোষণা করা হয়েছে। উৎসবের মরশুমে মুদ্রাস্ফীতি বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন অর্থনীতিবিদরা। কিন্তু রিজার্ভ ব্যাঙ্ক যা পূর্বাভাস দিয়েছে তাতে স্বস্তি ফিরতে চলেছে মধ্যবিত্তের। সূত্রের খবর, মুদ্রাস্ফীতিতে রাশ টানতেই গত বছর পর পর চারবার রেপোরেট বাড়িয়েছিল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। কিন্তু তারপরেও রাশ টানা যাচ্ছিল না মুদ্রাস্ফীতিতে। কিন্তু এই বছরেও দেশের মুদ্রাস্ফীতি ভয়াবহ আকার নিয়েছিল। শাক-সবজি থেকে শুরু করে চাল-ডাল একাধিক জিনিসের দাম বেড়েছে। কোথাও অতিবর্ষা কোথা খরা এই ভাবেই কেটেছে এবছর। সেকারণে ফলনে প্রভাব পড়েছে যার জেরে জিনিসের দাম ফের বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন অর্থনীতিবিদরা। যদিও রিজার্ভ ব্যাঙ্ক আপাতত সেই আশঙ্কায় বিশ্বাসী নয়। সেকারপণেই মনিটারি পলিসি মিটিংয়ে অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে রেপোরেট। সেই সঙ্গে দেশের জিডিপি বৃদ্ধির মাত্রাও পর্যাপ্ত রাখা হয়েছে। এবং মুদ্রাস্ফীতির সম্ভাব্য হার বলে যা জানানো হয়েছে তা নিয়ন্ত্রিত।