• facebook
  • twitter
Friday, 22 November, 2024

‘অসন্তুষ্ট’ ইউজিসি-কে আবার রিপোর্ট পাঠাল যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়, ৩১ টি ফাইলে পাঠানো হল রিপোর্ট  

কলকাতা, ১৯ আগস্ট – যাদবপুরের ঘটনা নিয়ে অসন্তুষ্ট ইউজিসিকে ফের রিপোর্ট পাঠাল যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়।  যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার স্নেহমঞ্জু বসু জানান,  নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ২৫ টি ডকুমেন্ট পাঠানো হয়েছে।  ইউজিসির নির্দেশ মতো এতে ১২টি প্রশ্নের উত্তর ৩১টি ফাইলে ইউজিসিকে পাঠানো হয়  বলে জানিয়েছেন রেজিস্ট্রার।   এর আগে ‘প্রাথমিক রিপোর্ট’ পাঠানো হয়। শুক্রবার বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে ইউজিসিকে ‘প্রথম রিপোর্ট’ পাঠানো হয়েছে বলে

কলকাতা, ১৯ আগস্ট – যাদবপুরের ঘটনা নিয়ে অসন্তুষ্ট ইউজিসিকে ফের রিপোর্ট পাঠাল যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়।  যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার স্নেহমঞ্জু বসু জানান,  নির্ধারিত সময়ের মধ্যে ২৫ টি ডকুমেন্ট পাঠানো হয়েছে।  ইউজিসির নির্দেশ মতো এতে ১২টি প্রশ্নের উত্তর ৩১টি ফাইলে ইউজিসিকে পাঠানো হয়  বলে জানিয়েছেন রেজিস্ট্রার।   এর আগে ‘প্রাথমিক রিপোর্ট’ পাঠানো হয়। শুক্রবার বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে ইউজিসিকে ‘প্রথম রিপোর্ট’ পাঠানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি। এই রিপোর্টের ভিত্তিতে ইউজিসি কি প্রতিক্রিয়া জানায় তার উপর নির্ভর করছে আগামীদিনে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ কি পদক্ষেপ করবে। রেজিস্ট্রারকে প্রশ্ন করা হয়, এই রিপোর্টে কি সন্তুষ হবে ইউজিসি? প্রশ্নের উত্তরে রেজিস্ট্রার বলেন, “সেটা তাঁরাই বলতে পারবেন।” 

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র মৃত্যুর ঘটনায় ইউজিসিকে আবার রিপোর্ট পাঠাল বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এর আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠানো তথ্যে অসন্তোষ প্রকাশ করেছিল ইউজিসি। শুক্রবার ফের ডকুমেন্ট পাঠানো হয়।  বাংলা বিভাগের প্রথম বর্ষের পড়ুয়ার রহস্যমৃত্যুর পরই যাদবপুরের মেন হস্টেলে সিনিয়র ছাত্রদের বিরুদ্ধে র‌্যাগিংয়ের অভিযোগ জোরালো হয় । গত রবিবার এ প্রসঙ্গে ইউজিসি রিপোর্ট চায় যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে। যাদবপুর কর্তৃপক্ষ সোমবার সেই রিপোর্ট পাঠানোর পর দাবি করেন, তাঁদের পাঠানো তথ্যে ইউজিসি ‘সন্তুষ্ট’।

বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে জানানো হয়, বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ে ইউজিসির প্রতিনিধি দল আসার কথা থাকলেও তা বাতিল করা হয় ‘সন্তুষ্টি’র কারণে। তবে বৃহস্পতিবার ফের যাদবপুর কর্তৃপক্ষের কাছে ১২টি প্রশ্নের জবাব-সহ বিভিন্ন তথ্য চেয়ে পাঠিয়ে ইউজিসি জানিয়ে দেয়, আগের পাঠানো রিপোর্টে তারা মোটেও ‘সন্তুষ্ট’ নয়। এই প্রশ্নগুলির জবাব, তথ্য-সহ আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে জানানোর নির্দেশ দেওয়া হয়। নইলে কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারিও দেয় কমিশন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রিপোর্টকে ‘দায়সারা’ বলে  নিজেদের অসন্তোষ প্রকাশ করেছে রাজ্য শিশু সুরক্ষা কমিশনও।