• facebook
  • twitter
Friday, 22 November, 2024

ফের ছাত্র-শিক্ষক অনুপাতে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের বদলির প্রক্রিয়া শুরু

কলকাতা, ১৮ আগস্ট – ফের ছাত্র-শিক্ষক অনুপাতের ভিত্তিতে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের বদলির প্রক্রিয়া শুরু করতে চলেছে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। এই নিয়মে কোনও স্কুলে ছাত্রের তুলনায় শিক্ষক বেশি হলে , শিক্ষকের প্রয়োজন রয়েছে এমন স্কুলে তাঁকে বদলি  করা হয়। পঞ্চায়েত ভোটের কয়েক মাস আগে এক সঙ্গে ৬০৫ জন শিক্ষক এবং শিক্ষিকার বদলির সিদ্ধান্ত ঘোষণা করা হয়। স্কুল সার্ভিস কমিশনের সুপারিশের ভিত্তিতে

কলকাতা, ১৮ আগস্ট – ফের ছাত্র-শিক্ষক অনুপাতের ভিত্তিতে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের বদলির প্রক্রিয়া শুরু করতে চলেছে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। এই নিয়মে কোনও স্কুলে ছাত্রের তুলনায় শিক্ষক বেশি হলে , শিক্ষকের প্রয়োজন রয়েছে এমন স্কুলে তাঁকে বদলি  করা হয়। পঞ্চায়েত ভোটের কয়েক মাস আগে এক সঙ্গে ৬০৫ জন শিক্ষক এবং শিক্ষিকার বদলির সিদ্ধান্ত ঘোষণা করা হয়। স্কুল সার্ভিস কমিশনের সুপারিশের ভিত্তিতে এই বদলি করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছিল। যদিও তা পরে স্থগিত করা হয় বলে জানায় স্কুল শিক্ষা দফতর।  ছাত্র-শিক্ষক অনুপাতের ভিত্তিতে এই বদলিকে বলা হয় ‘সারপ্লাস ট্রান্সফার’। 
‘সারপ্লাস ট্রান্সফার’-এর নিয়ম মেনেই ওই ৬০৫ জন শিক্ষক-শিক্ষিকার বদলি হয়েছে বলে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ সূত্রে জানা গিয়েছিল। কিন্তু পাল্টা রাজ্যের বিভিন্ন শিক্ষক সংগঠনগুলি অভিযোগ করে, সরকারী সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করে প্রকাশ্যে নিজেদের মতামত জানানোয় শাস্তিস্বরূপ ওই শিক্ষক-শিক্ষিকাদের বদলি করা হয়েছে।
পঞ্চায়েত ভোটের আগে আগে শিক্ষকদের বদলির প্রক্রিয়া স্থগিত করা হয়। রাজ্য স্কুল শিক্ষা দফতর চিঠি দিয়ে জানায় মধ্যশিক্ষা পর্ষদকে।  চিঠিতে বলা হয়, শিক্ষকদের বদলির পক্রিয়া আপাতত বিবেচনাধীন থাকায় বদলি প্রক্রিয়া করা যাবে না।   
গত ১৪ আগস্ট শিক্ষা দফতর মধ্যশিক্ষা পর্ষদকে জানিয়েছে, তালিকায় থাকা ১১২ জন শিক্ষক-শিক্ষিকার বদলির পর্যালোচনা করেছে তারা। তাই ১১২ জন শিক্ষক-শিক্ষিকাকে বাদ রেখে বাকিদের বদলির সিদ্ধান্ত কার্যকর করতে পদক্ষেপ নিতে পারে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। তাঁদের বদলির নির্দেশের ক্ষেত্রে আর কোনও বাধা নেই বলে জানানো হয়।
ওই ১১২ জন শিক্ষক-শিক্ষিকা ছাড়া বাকি ৪৯০ জন শিক্ষকের বদলির সিদ্ধান্ত কার্যকর করার উদ্যোগ শুরু হয়েছে বলে সূত্রের খবর। এইসব শিক্ষকদের বড় অংশকে কলকাতা থেকে  দক্ষিণ ২৪ পরগণাতে বদলি করা হয়েছে।  কিন্তু পাল্টা অভিযোগ উঠছে পর্যালোচনার পরও এমন অনেক শিক্ষক-শিক্ষিকা তালিকায় রয়েছেন, যাঁদের বদলির কোনও যৌক্তিকতা খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। বঙ্গীয় শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মী সমিতির নেতা স্বপন মণ্ডল বলেন, ‘‘এখনও এমন
কিন্তু প্রশ্ন উঠছে পর্যালোচনার পরেও এমন অনেক শিক্ষক-শিক্ষিকা আছেন যাঁদের বদলির কোন কারণ নেই।