• facebook
  • twitter
Saturday, 23 November, 2024

জেনে নিন নিয়মিত শশা খাওয়ার উপকারিতা।

কলকাতা:- গরমের দিনে প্রাণ জুড়াতে শশার জুড়ি মেলা ভার। এবং বাড়তি এনার্জিও পাওয়া যায়। গরমে শশা খেলে শরীরে জলের অভাব হয় না। শশা শরীরের ভিটামিন, খনিজের ঘাটতি দূর করে। শশার মধ্যে রয়েছে ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজের মতো কয়েকটি পুষ্টির উপাদান। ওজন ঝরানোর ক্ষেত্রেও শশার খুবই জনপ্রিয়। বলা হয়, ডায়াবিটিস রোগীদের জন্যও শশা খুবই উপকারি ফল। এছাড়াও

কলকাতা:- গরমের দিনে প্রাণ জুড়াতে শশার জুড়ি মেলা ভার। এবং বাড়তি এনার্জিও পাওয়া যায়। গরমে শশা খেলে শরীরে জলের অভাব হয় না। শশা শরীরের ভিটামিন, খনিজের ঘাটতি দূর করে। শশার মধ্যে রয়েছে ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজের মতো কয়েকটি পুষ্টির উপাদান। ওজন ঝরানোর ক্ষেত্রেও শশার খুবই জনপ্রিয়। বলা হয়, ডায়াবিটিস রোগীদের জন্যও শশা খুবই উপকারি ফল। এছাড়াও নানান উপকারিতা রয়েছে শশাতে। অনেকেই নিয়মিত পাতে শশা্র স্যালাড রাখে। দই, মরিচ দিয়ে শশা খেতে দারুণ লাগে। যারা শুধু ডায়েট করেন তাদের জন্য নয়, এমন অনেক দুর্দান্ত গুণ শশার রয়েছে যা জানলে আপনিও অবাক হবেন। তাহলে জেনে নিন শশা খাওয়ার গুনাগুন।
১)ওজন কমায়-
ওজন কমানো যাদের লক্ষ্য তাদের জন্য শশা খুব উপকারি। শশাতে ক্যালোরির পরিমাণ কম থাকে। তাই শশা খেলে ওজন সহজে বাড়ে না। শুধু শশা নয়, শশা ভেজানো জলও অনেক সময় কাজে আসে।
২)ক্যানসার রোধ করে-
শশাতে থাকা কিউকারবিটানিস ক্যানসার প্রতিরোধ করে। ক্যানসারের জীবানুকে নষ্ট করে। শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে। আধুনিক একটি রিসার্চে এমনই তথ্য প্রমাণিত হয়েছে।
৩)উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে-
ম্যাগনেশিয়াম, পটাশিয়াম খনিজ শশাতে ভরপুর থাকে। সোডিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম পটাশিয়ামের ওপর রক্তচাপ অনেকটা নির্ভর করে। আর শশা খেলে রক্তচাপ বাড়ে না।
৪)হাড় ক্ষয় রোধ করে-
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে হাড়ের ক্ষমতা কমে যায়। হাড় ক্ষয়ে যায়। হাড়ের জন্য ভিটামিন কে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আর সেই ভিটামিন কে ভরপুর পাওয়া যায় শশাতে। হাড়ের ক্ষমতা বাড়াতে শশা খুবই উপকারী। নিয়মিত শশা খেলে হাড় মজবুত হয়। হাড়ের জোর, টিস্যুর ক্ষমতা বাড়াতে অন্যান্য খাবারের সঙ্গে অবশ্যই শশা রাখুন।
৫)অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট-
প্রতিদিনের ট্রেস, উদ্বেগ, শরীরের কার্যক্ষমতা কমিয়ে দেয়। ফলে, ডায়াবিটিস, ক্যানসারের মতো জটিল রোগের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। শশাতে অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের মাত্রা অনেক বেশি। যা এই ট্রেস জনিত সমস্যা কমাতে সাহায্য করে। শশার মধ্যে থাকা বিটা ক্যারোটিন, ম্যাগনেশিয়াম যৌগ দুরারোগ্য ব্যাধি দূর করে।