• facebook
  • twitter
Friday, 22 November, 2024

২০২৪ সালে ফের বিজেপি ক্ষমতায় আসবে তিনশোর বেশি আসন নিয়ে, অসমের সমাবেশ থেকে দাবি শাহের 

ডিব্রুগড়, ১১ এপ্রিল – ২০২৪ সালে ফের বিজেপিই ক্ষমতায় আসবে তিনশোর বেশি আসন নিয়ে। মঙ্গলবার অসমের এক সমাবেশ থেকে এমনটাই দাবি করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তিনি বলেছেন, ২০২৪ সালে কেন্দ্রে তৃতীয়বার ক্ষমতায় আসতে চলেছে বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ। তৃতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী হতে চলেছেন নরেন্দ্র মোদি। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর মঙ্গলবার সভা ছিল অসমের ডিব্রুগড়ে। সেখানে এই মুহূর্তে ক্ষমতায় বিজেপি। সেই সভায় তিনি বলেন,

ডিব্রুগড়, ১১ এপ্রিল – ২০২৪ সালে ফের বিজেপিই ক্ষমতায় আসবে তিনশোর বেশি আসন নিয়ে। মঙ্গলবার অসমের এক সমাবেশ থেকে এমনটাই দাবি করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তিনি বলেছেন, ২০২৪ সালে কেন্দ্রে তৃতীয়বার ক্ষমতায় আসতে চলেছে বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ। তৃতীয়বারের জন্য প্রধানমন্ত্রী হতে চলেছেন নরেন্দ্র মোদি।
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহর মঙ্গলবার সভা ছিল অসমের ডিব্রুগড়ে। সেখানে এই মুহূর্তে ক্ষমতায় বিজেপি। সেই সভায় তিনি বলেন, নরেন্দ্র মোদি তৃতীয়বারের জন্য ৩০০ আসন পেয়ে ক্ষমতায় আসবেন। তাঁর বক্তব্য, রাহুল গান্ধির ভারত জোড়ো যাত্রার পরও উত্তরপূর্বের মানুষ কংগ্রেসকে পরিত্যাগ করেছে। রাহুল গান্ধি বিদেশের মাটিতে ভারতকে অপমান করেছেন, এভাবে চললে দেশে কংগ্রেসের আর কোনও অস্তিত্ব থাকবে না।
কিছুদিন আগে পর্যন্ত বিজেপি নেতাদের বলতে শোনা যেত, ‘আবকি বার, ৪০০ পার।’ অর্থাৎ ২০২৪ সালে তাঁদের লক্ষ্যমাত্রা দেশজুড়ে ৪০০ আসনে জয়। কিন্তু এদিন সেই লক্ষ্যমাত্রা কমিয়ে দিলেন শাহ । বললেন, ২০২৪ সালে ফের বিজেপিই ক্ষমতায় আসবে তিনশোর বেশি আসন নিয়ে।
যদিও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দাবি নিয়ে চর্চা শুরু হয়েছে রাজনৈতিক মহলে। উঠছে কয়েকটি প্রশ্ন।  প্রথমত ৪০০ আসনের লক্ষ্যমাত্রা থেকে অমিত শাহ কেন ৩০০আসনে নেমে এলেন ? ২০২৪ লোকসভা ভোটের আগে কি আত্মবিশ্বাস কমছে বিজেপির ? দ্বিতীয়ত, কেন্দ্রে অ-কংগ্রেসি প্রধানমন্ত্রী আগে টানা তিনবার এ দেশে আর কেউ হননি। আবার বিজেপির গঠনতন্ত্র অনুযায়ী একই ব্যক্তির টানা এত দিন ক্ষমতায় থাকার উদাহরণও বিরল। কারণ সংঘ এক ব্যক্তির প্রধান্য বা আধিপত্য সমর্থন করে না। তাই অমিত শাহের বার্তা নতুন কোন ইঙ্গিতবাহী কিনা তা নিয়ে চর্চা শুরু হয়েছে রাজনীতির অন্দরে।