• facebook
  • twitter
Friday, 22 November, 2024

উত্তরাখণ্ডের চার ধাম যাত্রার দিন ঘোষণা , তীর্থযাত্রীদের নাম নথিভুক্তিকরণ বাধ্যতামূলক 

দিল্লি, ৫ মার্চ –  চলতি মাসের শেষ সপ্তাহ থেকেই শুরু হচ্ছে উত্তরাখণ্ডের চার ধাম যাত্রা। এ বার পুণ্যার্থীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা থাকছে। পায়ে হেঁটে যাত্রার পাশাপাশি হেলিকপ্টারে যাওয়ার ব্যবস্থাও করা হয়েছে। বাধ্যতামূলক করা হয়েছে তীর্থযাত্রীদের নাম নথিভুক্ত করা । উত্তরাখণ্ড পর্যটন দফতর সূত্রে জানানো হয়েছে,  এই পরিষেবার জন্য আইআরসিটিসি-র মাধ্যমে অনলাইনে বুকিং করার সুবিধে রয়েছে পুণ্যার্থীদের। এ বছর

দিল্লি, ৫ মার্চ –  চলতি মাসের শেষ সপ্তাহ থেকেই শুরু হচ্ছে উত্তরাখণ্ডের চার ধাম যাত্রা। এ বার পুণ্যার্থীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা থাকছে। পায়ে হেঁটে যাত্রার পাশাপাশি হেলিকপ্টারে যাওয়ার ব্যবস্থাও করা হয়েছে। বাধ্যতামূলক করা হয়েছে তীর্থযাত্রীদের নাম নথিভুক্ত করা । উত্তরাখণ্ড পর্যটন দফতর সূত্রে জানানো হয়েছে,  এই পরিষেবার জন্য আইআরসিটিসি-র মাধ্যমে অনলাইনে বুকিং করার সুবিধে রয়েছে পুণ্যার্থীদের।

এ বছর উত্তরাখণ্ডের চার ধাম যাত্রা শুরু হচ্ছে ২২ এপ্রিল থেকে।  যমুনোত্রী এবং গঙ্গোত্রীর দরজা খুলে দেওয়া হবে ২২ এপ্রিল। আগামী ২৫ এপ্রিল পুণ্যার্থীদের জন্য খুলে দেওয়া হবে কেদারনাথ ধাম। অন্য দিকে, বদ্রীনাথ খুলবে ২৭ এপ্রিল। উত্তরাখণ্ড পর্যটন উন্নয়ন পর্ষদ জানিয়েছে, এ বছর চার ধাম যাত্রার জন্য ৬ লক্ষ ৩৪ হাজারেরও বেশি পুণ্যার্থী নাম নথিভুক্ত করেছেন। এঁদের মধ্যে কেদারনাথ যাত্রার জন্য ২ লক্ষ ৪১ হাজার পুণ্যার্থী নাম নথিভুক্ত করেছেন। বদ্রীনাথ ধামের জন্য নাম নথিভুক্ত হয়েছে ২ লক্ষ ১ হাজার। যমুনোত্রীতে ৯৫ হাজার ১০৭ এবং গঙ্গোত্রী ধাম যাত্রার জন্য ৯৬ হাজার ৪৪৯ জন নাম নথিভুক্ত করেছেন।
রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিংহ ধামী বলেন, “চারধাম যাত্রার আগে পুণ্যার্থীদের স্বাস্থ্যপরীক্ষা করা হবে। তার জন্য স্বাস্থ্য এটিএম তৈরি করা হবে। চার ধাম যাত্রায় চিকিৎসার সুবিধার জন্য এই বিশেষ ব্যবস্থা চালু করা হচ্ছে।” কোভিড সংক্রান্ত সতর্কতা নিতে বিভিন্ন পদক্ষেপ করা হচ্ছে বলে রাজ্য প্রশাসন সূত্রে খবর।
গত বছরের তুলনায় এ বছর চার ধামে অনেক বেশি সংখ্যক পুণ্যার্থীর সমাগম হবে বলে আশা করছে উত্তরাখন্ড প্রশাসন। পুণ্যার্থীদের চার ধাম যাত্রায় যাতে কোনও জখম সমস্যায় না পড়তে হয় সে কথা মাথায় রেখে যাত্রাপথে চিকিত্সা ব্যবস্থা এবং আবাসনের সু ব্যবস্থা রাখা হবে। প্রয়োজনীয় জিনিসের সরবরাহ এবং পরিষেবা যাতে যথাযথ থাকে সেদিকেও নজর রাখা হবে।