• facebook
  • twitter
Friday, 22 November, 2024

অজান্তেই ১৭২ কোটির মালিক সবজি বিক্রেতা 

লখনউ, ৮ মার্চ-– এ যেন না চাইতেই সাত রাজার মানিক ধন পাওয়া। কিন্তু সেই যার ভাগ্যে এই মানিক ধন জুটল তিনি এর স্বাদই নিতে পারলেন না। ঘটনাটি উত্তরপ্রদেশের গাজীপুরের।   সামান্য সবজি বিক্রেতা বিজয় রাস্তোগির অ্যাকাউন্টে জমা পড়ল দু-এক কোটি নয়, একেবারে ১৭২ কোটি টাকা ! জানতে পেরে চোখ কপালে উঠেছে আয়কর বিভাগের আধিকারিকদের। শুধু তাঁদেরই নয়, একই

লখনউ, ৮ মার্চ-– এ যেন না চাইতেই সাত রাজার মানিক ধন পাওয়া। কিন্তু সেই যার ভাগ্যে এই মানিক ধন জুটল তিনি এর স্বাদই নিতে পারলেন না। ঘটনাটি উত্তরপ্রদেশের গাজীপুরের।  

সামান্য সবজি বিক্রেতা বিজয় রাস্তোগির অ্যাকাউন্টে জমা পড়ল দু-এক কোটি নয়, একেবারে ১৭২ কোটি টাকা ! জানতে পেরে চোখ কপালে উঠেছে আয়কর বিভাগের আধিকারিকদের। শুধু তাঁদেরই নয়, একই সঙ্গে ঘুম উড়েছে সবজি বিক্রেতা ও তাঁর বাড়ির লোকজনের।

ঘটনার সূত্রপাত মাস খানেক আগে। আয়কর বিভাগের আধিকারিকদের কাছে একটি তালিকা জমা পড়ে, তাতে দেখা যায়, বেশ কয়েকজনের অ্যাকাউন্ট থেকে বিপুল অঙ্কের টাকা লেনদেন হয়েছে। সেই তালিকায় বিজয়েরও নাম ছিল। খোঁজ খবর করে জানা যায়, সেটি বিজয়ের অ্যাকাউন্ট, যিনি কিনা পেশায় একজ সবজি বিক্রেতা। দেখে হতবাক হয়ে যান তাঁরা। বিষয়টি খতিয়ে দেখতে বিজয়ের বাড়িতে হাজির হয়ে যান তাঁরা।ঘটনা জানতে পেরে একই অবস্থা হয় বিজয়েরও। তাঁর অবশ্য দাবি, ওই অ্যাকাউন্টটি আদৌ তাঁর নয়। তাঁর প্যান কার্ড এবং অন্য ব্যক্তিগত তথ্য ব্যবহার করে কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে টাকা লেনদেনের জন্য তাঁর নাম ভুয়ো অ্যাকাউন্ট তৈরি করেছে বলে পুলিশ এবং আয়কর আধিকারিকদের জানান তিনি।

ইতিমধ্যেই ডিজিটাল মানি ট্রান্সফার এজেন্সির কাছে ঘটনার ব্যাখ্যা চেয়ে পাঠিয়েছে আয়কর বিভাগ। কীভাবে এবং কোথা থেকে বিয়ের অ্যাকাউন্ট ওই বিপুল টাকা জমা পড়ল তা জানতে চেয়েছেন তাঁরা। বিষয়টি নিয়ে ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু করেছে পুলিশের সাইবার শাখা। একই সঙ্গে বিজয়ের দাবিও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।