উপাচার্য নিজের পাশাপাশি তাঁর পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তা নিয়ে আশঙ্কার কথা লিখেছেন চিঠিতে । তাঁর বক্তব্য, ‘‘ওই বক্তব্যই প্রমাণ করে পরিবারের পাশাপাশি আমার উপরেও হামলার আশঙ্কা রয়েছে।’’ ‘অপ্রত্যাশিত’ কোনও ঘটনা ঘটার আগে রাজ্যপালকে বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে ভাবার অনুরোধও করেছেন উপাচার্য।
কাজল যদিও জানিয়েছেন, তিনি উপাচার্যকে হুমকি দেননি। ‘‘আমি কাউকে হুমকি দিইনি।কাজল মনে করেন, প্রত্যেকের আন্দোলনের অধিকার আছে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং শান্তিনিকেতন বাঙালির আবেগ। উপাচার্য তাতে ঘা দিয়েছেন। উনি অমর্ত্য সেনকেও ছাড়েননি। নোবেলজয়ীর পাশে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দাঁড়ানোয় তাঁকেও কুকথা বলেছেন। পৌষ মেলা, বসন্ত উৎসব বন্ধ করেছেন। এর পর ওঁর প্রতি আমাদের কী ধরনের ভালবাসা থাকা উচিত সেটা সকলে বুঝতে পারছেন। আন্দোলন করা তো খারাপ নয়। এত ভয় পাওয়ার কী আছে?’’
ReplyForward
|