• facebook
  • twitter
Friday, 22 November, 2024

ধর্ষণে বাধা দেওয়ায় নাবালিকাকে ২৯ বার কোপ মেরে নৃশংস ভাবে হত্যা, মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিল আদালত 

মধ্যপ্রদেশ ,৭ ফেব্রুয়ারী — ধর্ষণে বাধা দেওয়ায় ৭ বছরের নাবালিকাকে ২৯ বার কোপ মেরে নৃশংস ভাবে হত্যার দায়ে অভিযুক্ত ৩১ বছরের যুবক। অভিযুক্তকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিল ইন্দোরের বিশেষ পকসো আদালত। ইন্দোরের আজাদ নগর এলাকার ঘটনা। এছাড়াও আদালতের নির্দেশ, মধ্যপ্রদেশ সরকার নাবালিকার পরিবারকে ৩ লক্ষ টাকার আর্থিক সাহায্য দেবে। ২০২২ সালের ২৩ সেপ্টেম্বরের ঘটনা। আজাদ নগর এলাকায়

মধ্যপ্রদেশ ,৭ ফেব্রুয়ারী — ধর্ষণে বাধা দেওয়ায় ৭ বছরের নাবালিকাকে ২৯ বার কোপ মেরে নৃশংস ভাবে হত্যার দায়ে অভিযুক্ত ৩১ বছরের যুবক। অভিযুক্তকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিল ইন্দোরের বিশেষ পকসো আদালত। ইন্দোরের আজাদ নগর এলাকার ঘটনা। এছাড়াও আদালতের নির্দেশ, মধ্যপ্রদেশ সরকার নাবালিকার পরিবারকে ৩ লক্ষ টাকার আর্থিক সাহায্য দেবে।

২০২২ সালের ২৩ সেপ্টেম্বরের ঘটনা। আজাদ নগর এলাকায় বন্ধুদের সঙ্গে খেলায় মেতে ছিল সাত বছর বয়সি মেয়েটি। সেই সময় সাদ্দাম নামে এক ব্যক্তি জোর করে তাকে তুলে নিয়ে যায়। সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয়দের জানায় মেয়েটির এক বন্ধু। জানতে পেরে সাদ্দামের বাড়ি ঘিরে ফেলে এলাকার জনতা। তখনই নিজের বাড়ির ভেতরে ওই নাবালিকাকে নৃশংসভাবে খুন করে সাদ্দাম। ধারাল অস্ত্র নিয়ে ২৯ বার কোপ মারা হয় ওই নাবালিকাকে। ধর্ষণ করার জন্য ওই নাবালিকাকে অপহরণ করে সাদ্দাম। কিন্তু ধর্ষণে বাধা দেওয়ায় রাগে ২৯ বার ধারাল অস্ত্র দিয়ে নাবালিকাকে কোপায় অপহরণকারী। নৃশংস এই ঘটনায় অভিযুক্তকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিয়েছে ইন্দোরের বিশেষ পকসো আদালত। সেই সঙ্গে মৃত নাবালিকার পরিবারকে আর্থিক সাহায্য দিতে আদেশ দেওয়া হয়েছে মধ্যপ্রদেশ সরকারকে।

মামলা চলাকালীন নিজেকে বারবার মানসিক ভারসাম্যহীন বলে প্রমাণ করার চেষ্টা করে অভিযুক্ত। কিন্তু আদালতে তা গ্রাহ্য হয়নি। সোমবার ইন্দোরের বিশেষ আদালত সাদ্দামের শাস্তি ঘোষণা করে। বিচারক সুরেখা মিশ্র জানান, একাধিক অপরাধে দোষী প্রমাণিত হয়েছে সাদ্দাম। তার মধ্যে খুনের অপরাধে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে তাকে। এছাড়াও অপহরণের অভিযোগে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয়েছে সাদ্দামের । জরিমানা করা হয়েছে ৯ হাজার টাকা।