• facebook
  • twitter
Friday, 22 November, 2024

দীর্ঘ লড়াইয়ের পর উদ্ধার করা হলো তন্ময়ের নিথর দেহ 

ভোপাল ,১০ ডিসেম্বর — টানা ৬৫ ঘন্টা দীর্ঘ লড়াইয়ের পর কুয়োর ভেতর থেকে উদ্ধার করা হলো ছোট্ট শিশুটির নিথর দেহ। আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়েও তাকে ফিরিয়ে আনা গেলো না।যথাসাধ্য সবরকম চেষ্টা চালিয়েছেন উদ্ধারকারীর দল ছোট্ট তন্ময়কে বাঁচানোর জন্য।দীর্ঘক্ষণ লড়াই চালিয়ে গাছে সেই ছোট্ট শিশুটিও।কিন্তু শেষরক্ষা হল না।সেই অন্ধকার কুয়ো প্রাণ কেড়ে নিল ছোট্ট তন্ময়ের। ৬৫ ঘণ্টার

ভোপাল ,১০ ডিসেম্বর — টানা ৬৫ ঘন্টা দীর্ঘ লড়াইয়ের পর কুয়োর ভেতর থেকে উদ্ধার করা হলো ছোট্ট শিশুটির নিথর দেহ। আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়েও তাকে ফিরিয়ে আনা গেলো না।যথাসাধ্য সবরকম চেষ্টা চালিয়েছেন উদ্ধারকারীর দল ছোট্ট তন্ময়কে বাঁচানোর জন্য।দীর্ঘক্ষণ লড়াই চালিয়ে গাছে সেই ছোট্ট শিশুটিও।কিন্তু শেষরক্ষা হল না।সেই অন্ধকার কুয়ো প্রাণ কেড়ে নিল ছোট্ট তন্ময়ের। ৬৫ ঘণ্টার লড়াই শেষে উদ্ধারকারীরা যখন তন্ময়ের কাছে পৌঁছলেন, ততক্ষণে তার প্রাণ বেরিয়ে গেছে। মৃত অবস্থায় পাওয়া গেলো তন্ময়কে।

সামান্য খেলতে গিয়ে যে এতো বড়ো  দুর্ঘটনার সম্মুখীন হবে শিশুটি , তা টের পাইনি তন্ময়ের বাড়ির লোক।সবরকম প্রচেষ্টা  চালানো হয় উদ্ধারকাজের জন্য। পুলিশ থেকে শুরু করে উদ্ধারকারীর দল সবাই জুটে গিয়ে প্রচেষ্টা চলতে থাকে  কদমে।এদিকে কুয়ো সংলগ্ন এলাকার মাটিও শক্ত, পাথুরে। তাই খননকার্যে সময়ও লাগে। রাজ্য বিপর্যয় মোকাবিলা হিনীও যোগ দেয় উদ্ধারকাজে। ঘটনাস্থলে থেকে সবরকমভাবে ,সহযোগিতা করতে থাকে পুলিশ, দমকল, হোমগার্ড। ৪৫ ফুট অবধি কুয়োর গভীরে নামার পরে পাশাপাশি সুড়ঙ্গ পথ ধরে এগোতে থাকেন উদ্ধারকারীরা। তাঁরা জানান, কুয়োর ভেতর থেকে বাচ্চাটির আর সাড়াশব্দ পাওয়া যাচ্ছিল না। তখন তাঁরা মনে করেছিলেন হয়ত ভয়ে অজ্ঞান হয়ে গেছে। আসলে তখন থেকেই ধীরে ধীরে নিস্তেজ হয়ে পড়ছিল শিশুটি। উদ্ধারকীরার যখন তার কাছে পৌঁছন, তখন আর তার দেহে প্রাণ ছিল না। কুয়োর অন্ধকারে একা ভয়ে ও আতঙ্কে লড়াই হেরে যায় ছোট্ট তন্ময়। ৬৫ ঘণ্টার লড়াই শেষে মৃত শিশুকেই তুলে আনতে হয় উদ্ধারকারীদের।