এই মর্মে বৃহস্পতিবার হরিয়ানা সরকারের তরফে বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, গুরুগ্রাম ও নুহ জেলা মিলিয়ে ১০ হাজার একর জায়গাজুড়ে গড়ে উঠবে এই সাফারি। যা শারজার সাফারির তুলনায় পাঁচ গুন বড়।
চলতি বছরের ২২ ফেব্রুয়ারি শারজার ওই সাফারি খুলে দেওয়া হয়েছিল পর্যটকদের জন্য। চলতি সপ্তাহে দু’দিনের সফরে শারজা গিয়েছিলেন হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী মনোহরলাল খট্টর ও কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ভূপেন্দ্র যাদব। সেই সফর থেকে ফেরার পরেই এই ঘোষণা করেছেন হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী।
হরিয়ানা সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে গড়ে উঠবে আরাবল্লি রেঞ্জের এই সাফারি। খট্টর বলেছেন, আরাবল্লি রেঞ্জে সাফারি গড়ে ওঠার মতো সমস্ত উপাদান মজুত রয়েছে। এই অঞ্চলে ১৭ ধরনের জন্তু, ১৫ রকমের স্তন্যপায়ী প্রাণী, ১৩ রকমের প্রজাপতির সমারোহ রয়েছে।