আগের নিয়মে ছোট সংস্থাগুলির গৃহীত মূলধনের ঊর্ধ্বসীমা ছিল ২ কোটি টাকা। সেই সংজ্ঞা বদল করে বলা হয়েছে, ছোট সংস্থা বলতে সেই সংস্থাগুলিকেই বোঝায়, যেগুলির গৃহীত মূলধন ‘৪ কোটি টাকার বেশি নয়’। একই ভাবে, টার্নওভার ঊর্ধ্বসীমা আগে যেখানে ছিল ‘২০ কোটির বেশি নয়’, সেটাই এখন করা হয়েছে ‘৪০ কোটি টাকার বেশি নয়’। এই সংশোধনের ফলে আরও বেশি প্রতিষ্ঠান ছোট সংস্থার ক্যাটেগরিতে অন্তর্ভুক্ত হতে পারবে।
মন্ত্রকের দাবি, ছোট সংস্থাকে আর্থিক বিবৃতির অংশ হিসাবে নগদ প্রবাহ বিবৃতি প্রস্তুত করার প্রয়োজনীয়তা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। এর ফলে সেগুলি একটি সংক্ষিপ্ত বার্ষিক রিটার্ন ফাইল করতে পারে। এ ক্ষেত্রে অডিটরের হস্তক্ষেপও বাধ্যতামূলক ভাবে প্রয়োজন হবে না। মন্ত্রকের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, অভ্যন্তরীণ আর্থিক নিয়ন্ত্রণের পর্যাপ্ততা এবং নিরীক্ষকের প্রতিবেদনে এর অপারেটিং কার্যকারিতা সম্পর্কে রিপোর্ট করার প্রয়োজন নেই। এই ধরনের সংস্থাকে বছরে দু’টি বোর্ড সভা করতে হবে।