• facebook
  • twitter
Friday, 22 November, 2024

হেমন্তের পরে এ বার বসন্তও, বিধায়ক পদ খারিজের চিঠি কমিশনের

রাঁচি, ১০ সেপ্টেম্বর — দাদার পথে নাকি হেটেছেন ভাই বসন্ত। কিছুদিন আগেই নিজের পদ ব্যবহার করে দুর্নীতির দায়ে পদ হারিয়েছেন ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন। যদিও এখনো তাঁর বিধায়ক পদ খারিজের সিদ্ধান্ত এখনো রাজ্যপালের কাছে রায়ছে। এবার জানা গেল সেই পথে হেঁটেই তাঁর ভাই বসন্তও নাকি দুর্নীতিতে লিপ্ত। লাভজনক পদে থাকার অভিযোগে ঝাড়খণ্ডের জেএমএম বিধায়ক বসন্তের

রাঁচি, ১০ সেপ্টেম্বর — দাদার পথে নাকি হেটেছেন ভাই বসন্ত। কিছুদিন আগেই নিজের পদ ব্যবহার করে দুর্নীতির দায়ে পদ হারিয়েছেন ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেন। যদিও এখনো তাঁর বিধায়ক পদ খারিজের সিদ্ধান্ত এখনো রাজ্যপালের কাছে রায়ছে। এবার জানা গেল সেই পথে হেঁটেই তাঁর ভাই বসন্তও নাকি দুর্নীতিতে লিপ্ত। লাভজনক পদে থাকার অভিযোগে ঝাড়খণ্ডের জেএমএম বিধায়ক বসন্তের বিধায়কপদ খারিজের জন্য নির্বাচন কমিশনের তরফে শুক্রবার রাজ্যপালকে চিঠি পাঠানো হয়েছে বলে জানাল রাজ্যের প্রধান বিরোধী দল বিজেপি। পদ্ম-শিবিরের দাবি, নির্বাচনী হলফনামায় খনি সংস্থার পদে থাকার কথা ঘোষণা করেননি জেএমএম প্রধান শিবু সোরেনের ছোট ছেলে। যা জনপ্রতিনিধিত্ব আইনের ৯-এ অনুচ্ছেদের পরিপন্থী।

রাজ্যপালের কাছে ‘গোপন’ খামে এখনও বন্দি হয়ে রয়েছে শিবুর মেজ ছেলে হেমন্তের মুখ্যমন্ত্রিত্বের মেয়াদ। বিজেপির দাবি, খনি লিজ মামলায় হেমন্তকে দোষী সাব্যস্ত করে তাঁর বিধায়ক পদ খারিজের সিদ্ধান্ত ঝাড়খণ্ডের রাজ্যপাল রমেশ ব্যাসকে চিঠি দিয়ে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন। যদিও রাজভবনের তরফে এখনও আনুষ্ঠানিক ভাবে এ বিষয়ে কিছু জানানো হয়নি।

ঘটনাচক্রে, খনি লিজ দেওয়া মামলায় নিজের পদের অপব্যবহার করার অভিযোগে মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত এবং তাঁর ভাই বসন্তের বিধায়ক পদ খারিজের দাবিতে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হয়েছিল বিজেপিই। সূত্রের খবর, বিষয়টিতে সব পক্ষের বক্তব্য শোনার পরে অগস্টে নিজেদের সুপারিশ ঝাড়খণ্ডের রাজ্যপালের কাছে মুখবন্ধ খামে পাঠিয়ে দেয় কমিশন।এরই মধ্যে বিজেপির বিরুদ্ধে বিধায়ক ভাঙিয়ে ঝাড়খণ্ডের জেএমএম-কংগ্রেস-আরজেপি-এনসিপির ‘মহাজোটের’ সরকার ভাঙার চেষ্টার অভিযোগ ওঠে। সেই পরিস্থিতিতে সামরিক ভাবে মহাজোটের বিধায়কদের পাশের রাজ্য ছত্তীসগঢ়ে পাঠানো হয়। এর পর গত সোমবার (৫ অগস্ট) বিধানসভায় বিশেষ অধিবেশনে আস্থাপ্রস্তাব এনে সংখ্যাগরিষ্ঠতার প্রমাণ দেন মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত।