• facebook
  • twitter
Sunday, 24 November, 2024

অবৈধ সম্পর্কের শাস্তি, নাবালিকাকে ধর্ষণ করে গলার নলি কেটে খুন

দিল্লি, ২৩ আগস্ট– মায়ের সঙ্গে সম্পর্ক জেনে গিয়েছিল বাচ্চা মেয়েটি। সেই ‘অপরাধেই’ তাকে তুলে নিয়ে গিয়ে নির্মম নির্যাতন চালাল এক ব্যক্তি। ধর্ষণের পরে মেয়েটির সারা শরীর ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপায় সে। তারপর মৃত্যু নিশ্চিত করতে গলার নলি কেটে দেয়। ভয়ঙ্কর এই ঘটনা ঘটেছে দিল্লিতে। অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। মধ্য দিল্লির যমুনা খাদার এলাকায় এই ঘটনা

দিল্লি, ২৩ আগস্ট–

মায়ের সঙ্গে সম্পর্ক জেনে গিয়েছিল বাচ্চা মেয়েটি। সেই ‘অপরাধেই’ তাকে তুলে নিয়ে গিয়ে নির্মম নির্যাতন চালাল এক ব্যক্তি। ধর্ষণের পরে মেয়েটির সারা শরীর ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপায় সে। তারপর মৃত্যু নিশ্চিত করতে গলার নলি কেটে দেয়। ভয়ঙ্কর এই ঘটনা ঘটেছে দিল্লিতে। অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

মধ্য দিল্লির যমুনা খাদার এলাকায় এই ঘটনা ঘটেছে। গোটা এলাকা ঘিরে রেখেছে পুলিশ। এলাকাবাসীদের আতঙ্ক এখনও কাটছে না। পুলিশ জানিয়েছে, ধৃতের নাম রিজওয়ান ওরফে বাদশা। তার মাংসের দোকান আছে। বাদশা বিহারের বাসিন্দা। বছর কুড়ি আগে দিল্লিতে এসে দোকান খোলে। তারপর থেকে যমুনা খাদার এলাকার কাছেই থাকে সে। মদ্যপ, নেশাগ্রস্থ বাদশাকে চেনে এলাকার অনেকেই।

স্থানীয়রা বলছে, বাচ্চা মেয়েটির মায়ের কাছে মাঝেমধ্যেই আসত বাদশা। এখানে এসে নেশা করে পড়ে থাকত। তার কাছে নানারকম মাদক থাকত। ওই মহিলার চার ছেলেমেয়ে। তাদের মধ্যে ছোট মেয়েটাকে মাঝেমাধ্যেই শাসানি দিত বাদশা।

গত ৫ আগস্ট রাতে যখন পরিবারের সকলে ঘুমোচ্ছিল তখন বাচ্চা মেয়েটিকে অপহরণ করে নিয়ে যায় বাদশা। সকালে উঠে মেয়েকে কোথাও খুঁজে না পেয়ে থানায় নিখোঁজ ডায়রি করেন ওই মহিলার স্বামী। নাবালিকাকে খুঁজতে গিয়েই ভয়ঙ্কর দৃশ্য চোখে পড়ে পুলিশের (Rape)। যমুনা খাদার এলাকার কাছে একটি নির্জন জায়গায় নাবালিকার ক্ষতবিক্ষত দেহ পড়ে থাকতে দেখা যায়। পুলিশ জানিয়েছে, মেয়েটির পরনে কিছু ছিল না। সারা শরীর কোপানো হয়েছিল। মুখ ও গলা ছিন্নভিন্ন ছিল।