ভরা বর্ষাতেও নদী গর্ভ থেকে চলছে অবাধে বালি চুরি। কখনাে রাতের অন্ধকারে তাে কখনাে পুলিশ প্রশাসনের নাকের গােয়। প্রকাশ্য দিবালােকেই চলছে এই অবৈধ কারবার। সব থেকে গুরুতর অভিযােগ বারাবনী থানার অধীনে থাকা বেশ কয়েকটি বালি ঘাটকে নিয়েই।
অজয়ের পারুলবেড়িয়া, পানুড়িয়া, শরিষাতলী, কাপিষ্টা জামগ্রাম, থেকে অবাধে প্রকাশ্য দিবালােকেই প্রতিদিন হাজার হাজার টন বালি গাম্পার বােঝাই হয়ে পাচার হয়ে যাচ্ছে। গােপন সূত্রে খবর পেয়ে সাকতােড়িয়া ফাঁড়ির পুলিশ ডিসেরগড়ের দামােদরে হাতিল ঘাটে হঠাৎ অভিযান চালালে নিকটস্হ মােড় থেকে বেশ কয়েকটি বালি বােঝা ট্রাকটর আটক করে।
দু’জন চালককেও ধরেছে পুলিশ। বালি বােঝাই ট্রাকটর গুলিকে বাজেয়াপ্ত করেছে পুলিশ। বার্নপুরের কালাঝরিয়া, ডামরা, সহ আরাে বেশ কয়েকটি ঘাট থেকে দামােদরের বালি চুরির অভিযােগ নিত্যদিনের প্রশাসন। একটু সজাগ হলেই রুখে দেওয়া যাবে এই অবৈধ পাচারের ব্যবসা। অভিযােগ উঠেছে বারাবনির বিভিন্ন নদী ঘাট থেকে বালি পাচারে সরাসরি রাজনৈতিক মদত রয়েছে।