ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত দেশে কত সংখ্যক ভ্যাকসিন মজুত রয়েছে তা কেন্দ্রের পক্ষ থেকে এবিষয়ে হলফনামা পেশ করা হয় সুপ্রিম কোর্টে।
দেশের শীর্ষ আদালতে কেন্দ্র জানিয়েছে, কোভিশিল্ড সম্ভাব্য ৫০ কোটি, কোভ্যাক্সিন সম্ভাব্য ৪০ কোটি মজুত রয়েছে, এছাড়াও বায়াে ই সাব ইউনিট ভ্যাকসিন ৩০ কোটি মজুতের লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে বলেও জানানাে হয়েছে সরকারের তরফে।
পাশাপাশি কেন্দ্র জানিয়েছে স্পুটনিক ভি ভ্যাকসিন মজুতের লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে ১০ কোটি।
শনিবার করােনা টাক্সফোর্স ও পিএমও’র আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করেন নরেন্দ্র মােদি। সূত্রের খবর, ডিসেম্বরের আগেই দেশে সবার টিকাকরণের লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছে। জানা গিয়েছে টিকাকরণে নতুন গতি দিতে চাইছে কেন্দ্র।
প্রসঙ্গত, চলতি বছর ১৬ জানুয়ারি দেশজুড়ে টিকাকরণ শুরু হয়েছে, প্রাথমিকভাবে অনুমােদন দেওয়া হয় সিরাম ইনস্টিটিউটের তৈরি কোভিশিল্ড এবং ভারত বয়ােটেকের তৈরি কোভ্যাক্সিনকে।
বর্তমানে শুটনিক ভি ব্যবহারেও ছাড়পত্র দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। এর পাশাপাশি শিশুদের উপরও কোভ্যাক্সিনের পরীক্ষামূলক প্রয়ােগ শুরু হয়েছে দিল্লি এবং পাটনার এইমসে। নােভাভ্যাক্সের সঙ্গে যৌথ উদ্যোগে কোভােভ্যাক্স ভ্যাকসিন তৈরি করেছে সিরাম। যদিও এই টিকা ব্যবহারে এখনও ছাড়পত্র দেয়নি কেন্দ্র।