গত ২০০৭ সালে গ্লাসগাে বিস্ফোরণ মামলায় মূল অভিযুক্ত কাবিল আহমেদকে তথ্য পাচারের অভিযােগে দোষী সাব্যস্ত হয় সাবিল আহমেদ। মূল অভিযুক্ত ছিল তার ভাই। লস্কর ই তৈয়বা কিংবা আল-কায়দা জঙ্গি গােষ্ঠীর সাথে সম্পর্ক ছিল বলে তদন্তকারীরা আদালতকে জানিয়েছেন।
করােনা আবহে যখন প্রাণ বাঁচাতে চিকিৎসকদের ভূমিকা সর্বাপেক্ষা গুরত্বপূর্ণ। তখন তিহার জেলে বন্দি এই জঙ্গি, যে একদা পেশাগত জীবনে ছিল চিকিৎসক। বেঙ্গালুরুর বছর ৪০-এর এই সাবিল আহমেদ এমবিবিএস ডিগ্রি প্রাপ্ত।
সেইসাথে জটিল রােগে চিকিৎসা করানাের ৭ বছরের অভিজ্ঞতা আছে তার। তাই সমস্ত শংসাপত্র যুক্ত করে দিল্লি হাইকোর্টে তিহার জেলে সহ বন্দিদের চিকিৎসা করানাের অনুমতি চেয়েছে তার আইনজীবী। তিহার জেলে ৩৬৯ জন সাজাপ্রাপ্ত আসামি রয়েছে। যার মধ্যে ৬ জন মারাও গেছে করােনা পজিটিভ হয়ে।