স্বাস্থ্য কর্মী, ফ্রন্ট লাইন কর্মী এবং ৪৫ বছর বা তার বেশি বয়সী নাগরিকদের বিনামূল্যে কোভিড ভ্যাক্সিন দেওয়ার কাজ যেমন চলছে তেমনই চলবে। দ্বিতীয় ডােজ প্রাপকরা থাকবেন অগ্রাধিকারের তালিকায়। রাজ্য সরকারের তরফে বিজ্ঞপ্তি দিয়ে শুক্রবার এমনটাই জানানাে হয়েছে।
সরকারি কিংবা বেসরকারি হাসপাতালে বা চিকিৎসা কেন্দ্র থেকে যাৱা ভ্যাকসিনের প্রথম ভােজ পেয়েছেন। তারা দ্বিতীয় ডােজ নিতে পারবেন। তবে রাজ্যে আরও ভ্যাকসিন এসে পৌছালে তবেই ১৮ থেকে ৪৫ বছর বয়সী নাগরিকদের ভ্যাকসিন দেওয়া হবে। কবে থেকে এই ভ্যাকসিন দেওয়ার কাজ শুরু হবে পরে তা বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানিয়ে দেওয়া হবে।
অন্যদিকে বেসরকারি হাসপাতাল গুলিতে ভ্যাকসিন আসার পরেই পুনরায় টিকাকরণ শুরু হবে। উল্লেখ্য, আজ শনিবার থেকে দেশজুড়ে ১৮ উর্ধ্বে টিকাকরণে সম্মতি দিয়েছিল কেন্দ্র। তবে যােগানের অভবে এখনই শুরু হচ্ছে।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ইতিমধ্যে রাজ্যের মানুষের জন্য তিন কোটি ভ্যাকসিন চেয়ে কেন্দ্রকে চিঠি লিখেছিল। সেখানে বলা হয়েছিল দেড় কোটি মানুষকে দেওয়ার জন্য তিন কোটি ভ্যাকসিন ডােজ প্রয়োজন।
এর মধ্যে সরকারি হাসপাতাল থেকে ১৮ থেকে ৪৫ বয়সী এক কোটি মানুষকে টিকা দেওয়ার জন্য দু কোটি ভ্যাকসিন এবং বেসরকারি হাসপাতালের মাধ্যমে লাখ মানুষকে ভ্যাকসিন দেওয়ার জন্য এক কোটি ভোজ প্রয়ােজন। বৃহস্পতিবার রাজ্যে এসেছে কোভিশিল্ডের মাধ্যমে চার লাখ ডাক্তার।