সরকারি, বেসরকারি কর্মী এবং কনটেনমেন্ট এলাকার মানুষের জন্য আরোগ্য সেতু অ্যাপ মোবাইলে থাকা আবশ্যক করল কেন্দ্রীয় সরকার। লকডাউনের সময়েও যাদের বাইরে বেরিয়ে কাজ করতে হচ্ছে তাদের সকলেরই আরোগ্য সেতু অ্যাপ থাকা জরুরি। এব্যাপারে সংশ্লিষ্ট বেসরকারি সংস্থাকেই সকল কর্মী আরোগ্য সেতু অ্যাপ সংযুক্ত করেছেন কিনা তা নিশ্চিত করতে হবে।
এছাড়া কোভিড ১৯ কনটেনমেন্ট জোনে যারা রয়েছেন তাদের জন্যও এই অ্যাপ বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। যাতে তাদের গতিবিধির ওপর নজরদারি চালানো যায়। কনটেনমেন্ট এলাকায় আরোগ্য সেতু অ্যাপের একশো শতাংশ কভারেজ স্থানীয় প্রশাসনকেই নিশ্চিত করতে হবে।
করোনা আক্রান্তদের ওপর নজরদারি চালাতে চলতি বছর এপ্রিল মাসের শুরুতে আরোগ্য সেতু অ্যাপটি নিয়ে আসে কেন্দ্রীয় সরকার। ব্লুটুথ এবং জিপিএস-এর মাধ্যমে অ্যাপ ব্যবহারকারীদের গতিবিধির ওপর নজর রাখা হয়। অ্যান্ড্রয়েড ফোনের গুগল প্লে স্টোর এবং আইফোনের অ্যাপল স্টোরে গিয়ে আরোগ্য সেতু লিখে সার্চ করলেই অ্যাপটি পাওয়া যাবে। তা ডাউনলোড করে নিলেই হবে।
রেড জোনে সারি দফতরগুলিতে সিনিয়র অফিসার, ডেপুটি সেক্রেটারি এবং তার চেয়ে উধ্বর্তন কর্মীদের নিয়ে কাজকর্ম চালিয়ে যাওয়া যাবে, বাকিদের কাজ করতে হবে বাড়ি থেকে। অরেঞ্জ এবং গ্রিন জোনে ১০০ শতাংশ কর্মী নিয়ে কাজকর্ম চালু করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে বেসরকারি সংস্থাগুলিকে।